হারাম ও কবিরা গুনাহ মোস্তাফিজুর রহমান বিন আব্দুল আজিজ আল-মাদানী ৫ টি অধ্যায় ৩০১ টি অনুচ্ছেদ সম্পূর্ণ বইটি একসাথে পড়ুন
অধ্যায় ও অনুচ্ছেদ তালিকা
অবতরণিকা অনুচ্ছেদ ১ টি শুরুর কথা মুখবন্ধ অনুচ্ছেদ ১ টি গ্রন্থ ভূমিকা গুনাহ্’র কিছু ছুতানাতা অনুচ্ছেদ ১ টি গুনাহ্’র কিছু ছুতানাতা গুনাহ্’র অপকার অনুচ্ছেদ ৫২ টি গুনাহ্’র বিভিন্ন অপকার ধর্মীয় জ্ঞান থেকে বঞ্চিত গুনাহ্’র কারণে রিযিক থেকে বঞ্চিত গুনাহ্গারের অন্তরে এক ধরনের বিক্ষিপ্ত ভাব সৃষ্টি সাধারণ মানুষ বিশেষ করে নেককার লোকদের মাঝে ও গুনাহ্গারের মাঝে দূরত্ব সৃষ্টি সকল কাজকর্ম কঠিন হয়ে পড়া অন্তর ধীরে ধীরে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে অন্তর ও শরীর জীর্ণশীর্ণ হয়ে পড়া আল্লাহ্ তা‘আলার আনুগত্য তথা নেক কাজ থেকে বঞ্চিত হয় বয়স বা উহার বরকত কমিয়ে দেয়া একটি গুনাহ্ আরেকটি গুনাহ্’র জন্ম দেয় বার বার গুনাহ্’র ইচ্ছা পোষণ গুনাহ্কে গুনাহ্ মনে না করা গুনাহ্গার ব্যক্তি গুনাহ্’র মাধ্যমে পূর্বের কোন এক অভিশপ্ত তথা ধ্বংসপ্রাপ্ত জাতির যোগ্য গুনাহ্গার ব্যক্তি আল্লাহ্ তা‘আলার দৃষ্টিতে একেবারেই গুরুত্বহীন বড় গুনাহ্ও ছোট মনে হয় গুনাহ্গারই নয় বরং অন্য পশু এবং মানুষও ক্ষতিগ্রস্ত হয় অসম্মান ও লাঞ্ছনার কারণ গুনাহ্গারের মেধা নষ্ট করে দেয় গুনাহ্গারের অন্তরের উপর ভ্রষ্টাচারের সিল-মোহর পড়ে যায় গুনাহ্’র উপর আল্লাহ্ তা‘আলা ও তদীয় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং ফিরিশ্তাদের লা’নত গুনাহ্গার ব্যক্তি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও ফিরিশ্তাদের দো‘আ থেকে বঞ্চিত হয় গুনাহ্’র নির্ধারিত কিছু শাস্তি রয়েছে যা পরকালে গুনাহ্গারকে অবশ্যই ভুগতে হবে গুনাহ্’র কারণে পৃথিবীর পানি, বাতাস, ফলমূল, শস্য, ঘর-বাড়ি ইত্যাদি বিনষ্ট হয়ে যায় গুনাহ্’র কারণেই পৃথিবীতে ভূমিধস ও ভূমিকম্প সংঘটিত হয় গুনাহ্গারের অন্তর থেকে ইসলামী চেতনায় লালিত মানব আত্মসম্মানবোধ একেবারেই বিনষ্ট হয়ে যায় গুনাহ্গারের অন্তর থেকে লজ্জাবোধ একেবারেই নি:শেষ হয়ে যায় অন্তর থেকে আল্লাহ্ তা‘আলার সম্মান ও মাহাত্ম্য একেবারেই উঠে যায় আল্লাহ্ তা‘আলা বান্দাহ্কে পরিত্যাগ করেন গুনাহ্গারকে ইহ্সানের পর্যায় থেকে বঞ্চিত করে আল্লাহ্ তা‘আলা ও আখিরাতমুখী পুণ্যময় পদযাত্রাকে শ্লথ করে দেয় এবং সে পথে বাধা তথা অন্তরায় সৃষ্টি করে নি’য়ামতের পরিবর্তে আযাব নেমে আসে তা‘আলা গুনাহ্গারের অন্তরে ভীষণ ভয়-ভীতি ঢেলে দেন একাকীত্ব, ভয় ও ভয়ঙ্কর বিক্ষিপ্তভাব সৃষ্টি করে অন্তরের সুস্থতার পরিবর্তে অসুস্থতা এবং স্থিরতার পরিবর্তে স্খলন বাড়িয়ে দেয় অন্তর্দৃষ্টি ও উহার বিশেষ আলোকরশ্মি নষ্ট হয়ে যায় অন্তরকে হীন, লাঞ্ছিত ও কলুষিত করে দেয় সর্বদা শয়তান ও কুপ্রবৃত্তির বেড়াজালে আবদ্ধ থাকে আল্লাহ্ তা‘আলা ও তাঁর সকল বান্দাহ্’র নিকট লাঞ্ছিত হয় ভালো বিশেষণের পরিবর্তে অনেকগুলো খারাপ বিশেষণে বিশেষিত হয় গুনাহ্ গুনাহ্গারের বুদ্ধিমত্তায় একান্ত প্রভাব ফেলে আল্লাহ্ তা‘আলা ও তাঁর বান্দাহ্’র মধ্যকার দৃঢ় সম্পর্ক একেবারেই বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় বয়স, রিযিক, জ্ঞান, আমল ও আনুগত্যের বরকত কমিয়ে দেয় গুনাহ্গার উঁচু স্থান থেকে নিচু স্থানে নেমে আসে গুনাহ্গারের ক্ষতি করতে এমন ব্যক্তিও সাহসী হবে যে ইতিপূর্বে তা করতে সাহস পায়নি গুনাহ্গারের অন্তরে গুনাহ্’র জংয়ের এক আস্তর পড়ে যায় গুনাহ্গারের অন্তর একেবারেই অন্ধ হয়ে যায় গুনাহ্’র মাধ্যমে শয়তান ও তার সহযোগীদেরকে তাদের কাজে সহযোগিতা করা হয় গুনাহ্গার নিজকেই ভুলে যায় যেমনিভাবে আল্লাহ্ তা‘আলাও তাকে ভুলে যান উপস্থিত নি’য়ামতগুলোও উঠে যায় ফিরিশ্তারা গুনাহ্গার থেকে অনেক দূরে সরে যায় এবং শয়তান তার অতি নিকটে এসে যায় গুনাহ্গার নিজেই নিজের ধ্বংসের জন্য সমূহ পথ খুলে দেয় হারাম ও কবীরা গুনাহ্ পরিচিতি অনুচ্ছেদ ২৪৬ টি হারাম ও কবীরা গুনাহ্ কবীরা গুনাহ্’র ব্যাপক পরিচিতি গুনাহ্’র তারতম্যের মূল রহস্য ১. অস্বীকার বা অধিকার খর্বের শির্ক ইবাদাতের শির্ক শির্কের মূল রহস্য কথা আল্লাহ তা‘আলার সাথে কাউকে শরীক করা বড় শির্ক ছোট শির্ক ছোট শির্ক ও বড় শির্কের মধ্যে পার্থক্য ২. যাদু ৩. অবৈধভাবে কাউকে হত্যা করা হত্যাকারীর শাস্তি সরকারী কোষাগার চার ধরনের দায়ভার গ্রহণ করতে বাধ্য (হত্যাকারীর শাস্তি) ৪. সুদ ৫. ইয়াতীমের ধন-সম্পদ ভক্ষণ ৬. কাফিরদের সাথে সম্মুখযুদ্ধ থেকে পলায়ন ৭. সতী-সাধ্বী মহিলাদেরকে ব্যভিচারের অপবাদ দেয়া ৮. ব্যভিচার চারটি অঙ্গকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলেই ব্যভিচার থেকে রক্ষা পাওয়া যায় - ১. চোখ ও দৃষ্টিশক্তি। চারটি অঙ্গকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলেই ব্যভিচার থেকে রক্ষা পাওয়া যায় - ২. মন ও মনোভাব চারটি অঙ্গকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলেই ব্যভিচার থেকে রক্ষা পাওয়া যায় - ৩. মুখ ও বচন চারটি অঙ্গকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলেই ব্যভিচার থেকে রক্ষা পাওয়া যায় - ৪. পদ ও পদক্ষেপ ব্যভিচারের অপকার ও তার ভয়াবহতা ব্যভিচারের স্তর বিন্যাস ব্যভিচারের শাস্তি দন্ডবিধি সংক্রান্ত কিছু কথা ৯. সমকাম বা পায়ুগমন সমকামের অপকার ও তার ভয়াবহতা সমকামের শাস্তি সমকামের চিকিৎসা - রোগাক্রান্ত হওয়ার আগের চিকিৎসা (দৃষ্টিশক্তি হিফাযতের মাধ্যমে) সমকামের চিকিৎসা - রোগাক্রান্ত হওয়ার আগের চিকিৎসা (তা থেকে দূরে রাখে এমন বস্ত্ত নিয়ে ব্যস্ততার মাধ্যমে। ) সমকামের চিকিৎসা - রোগাক্রান্ত হওয়ার পর চিকিৎসা নিম্নোক্ত কয়েকটি কাজ করলে কারোর মধ্যে ধীরে ধীরে লজ্জাবোধ জন্ম নেয় ১০. মিথ্যা বলা অথবা মিথ্যা সাক্ষ্য দেয়া মিথ্যা সাক্ষ্য দেয়ার অপকারসমূহ ১১. ফরয নামায আদায় না করা ১২. ফরয হওয়া সত্ত্বেও যাকাত আদায় না করা ১৩. কোন ওযর ছাড়াই রমযানের রোযা না রাখা ১৪. ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও হজ্জ না করা ১৫. আল্লাহ্ তা‘আলা ও তদীয় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর মিথ্যারোপ করা ১৬. মাতা-পিতার অবাধ্য হওয়া মাতা-পিতার অবাধ্যতার কারণসমূহ মাতা-পিতার অবাধ্যতার কিছু অপকার ১৭. স্ত্রীর গুহ্যদ্বার ব্যবহার অথবা মাসিক অবস্থায় তার সাথে সঙ্গম করা ১৮. আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্ন করা ১৯. কোন ক্ষমতাশীল ব্যক্তির তার অধীনস্থদের উপর যুলুম করা অথবা তাদেরকে ধোঁকা দেয়া কোন যালিমের আক্রমণ থেকে বাঁচার জন্য যা করতে হয় ২০. গর্ব, দাম্ভিকতা ও আত্মঅহঙ্কার ২১. মদ্য পান অথবা যে কোন মাদকদ্রব্য সেবন মাদকদ্রব্য সেবনের অপকারসমূহ মদখোরের শাস্তি ধূমপান ধূমপান সংক্রান্ত আরো কিছু কথা: ধূমপানের কাল্পনিক উপকারসমূহ ২২. জুয়া ২৩. চুরি চোরের শাস্তি ২৪. সন্ত্রাস, অপহরণ, দস্যুতা ও লুন্ঠন ২৫. মিথ্যা কসম ২৬. চাঁদাবাজি ২৭. যুলুম, অত্যাচার ও কারোর উপর অন্যায় মূলক আক্রমণ ২৮. হারাম ভক্ষণ ও হারামের উপর জীবন যাপন ২৯. আত্মহত্যা ৩০. অবিচার বিচার সংক্রান্ত কিছু কথা বিচারকের নিকট যে কোন ব্যক্তির অভিযোগ পৌঁছানো যেন কোনভাবেই বাধাগ্রস্ত না হয় উহার প্রতি বিচারককে অবশ্যই যত্নবান হতে হবে বিচারক বিচারের সময় কোন ব্যাপারেই রাগান্বিত হতে পারবেন না ঘুষ খেয়ে অন্যায়ভাবে বিচারকারীকে আল্লাহ্’র রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লা’নত করেন। বিচারের ক্ষেত্রে সাক্ষী-প্রমাণ উপস্থাপনের দায়িত্ব একমাত্র বাদীর উপর এবং কসম হচ্ছে বিবাদীর উপর কেউ কারোর কাছ থেকে কোন ব্যাপারে কসম গ্রহণ করতে চাইলে সে ব্যক্তি কসমের শব্দ থেকে যাই বুঝবে উহার ভিত্তিতেই কসমের সত্যতা কিংবা অসত্যতা নিরূপিত হবে। কসমকারীর নিয়তের ভিত্তিতে নয়। তবে যদি কসম গ্রহণকারী যালিম হয়ে থাকে এবং কসমকারীর কথার ভিত্তিতেই সে ব্যক্তি যুলুম করার সুযোগ পাবে তখন কসমকারীর নিয়তই গ্রহণযোগ্য হবে। যাদের সাক্ষ্য গহণযোগ্য নয় বিচারের ক্ষেত্রে কোন কারণে সঠিক সিদ্ধান্তে পৌঁছা সম্ভবপর না হলে অন্ততপক্ষে পরস্পরের ছাড়ের ভিত্তিতে একান্ত বুঝাপড়ার মাধ্যমে কোন এক সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়াও জায়িয। অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে মানুষের অধিকার সংরক্ষণের খাতিরে একজন সাক্ষী এবং বাদীর কসমের ভিত্তিতেও বিচার করা যেতে পারে। কোন ধরনের সুযোগ পেয়ে নিজের নয় এমন জিনিস দাবি করলে সে মুসলিম থাকে না। বরং তার ঠিকানা হয় তখন জাহান্নাম। বিচারকের বিচার কোন অবৈধ বস্ত্তকে বৈধ করে দেয় না। সুতরাং কেউ বিচারের মাধ্যমে কোন কিছু পেয়ে গেলে যা তার নয় সে যেন অতিসত্বর তা মালিককে পৌঁছিয়ে দেয়। সে যেন অবৈধভাবে তা ভোগ বা ভক্ষণ না করে। আপনার স্বেচ্ছাচারিতা যেন অন্যের কষ্টের কারণ না হয় কোন ধনী ব্যক্তি অন্যের অধিকার আদায়ের ব্যাপারে টালবাহানা করলে অথবা কেউ কাউকে কোন ব্যাপারে অপবাদ দিলে এবং লোকটিও সে ব্যাপারে সন্দেহভাজন হলে তাকে জেলে আটকে রাখা হবে যতক্ষণ না সে উক্ত ব্যাপারে সুস্পষ্ট উক্তি করে। নিজেই ভুলের উপর তা জেনেশুনেও কেউ অন্যের সাথে বিবাদে লিপ্ত হলে আল্লাহ্ তা‘আলা তার উপর অসন্তুষ্ট হন যতক্ষণ না সে তা পরিত্যাগ করে। কেউ অবৈধভাবে অন্যের সাথে বিবাদে লিপ্ত হয়েছে তা জেনেশুনেও অন্য কেউ এ ব্যাপারে তাকে সহযোগিতা করলে আল্লাহ্ তা‘আলা তার উপর অসন্তুষ্ট হন যতক্ষণ না সে তা পরিত্যাগ করে। ৩১. কারোর বংশ মর্যাদায় আঘাত হানা ৩২. আল্লাহ্ তা‘আলার দেয়া কল্যাণময় বিধানকে লঙ্ঘন করে মানব রচিত যে কোন বিধানের আলোকে বিচার কার্য পরিচালনা বা তা গ্রহণ করা ৩৩. ঘুষ নিয়ে কারোর পক্ষে বা বিপক্ষে বিচার করা ৩৪. কোন মহিলাকে তিন তালাকের পর নামে মাত্র বিবাহ্ করে তালাকের মাধ্যমে অন্যের জন্য হালাল করা অথবা নিজের ক্ষেত্রে এ ব্যবস্থা গ্রহণ করা ৩৫. পুরুষদের মহিলার সাথে অথবা মহিলাদের পুরুষের সাথে যে কোনভাবে সাদৃশ্য বজায় রাখা ৩৬. নিজ অধীনস্থ মহিলাদের অশ্লীলতায় খুশি হওয়া অথবা তা চোখ বুজে মেনে নেয়া ৩৭. প্রস্রাব থেকে ভালোভাবে পবিত্রতা অর্জন না করা ৩৮. কোন পশুর চেহারায় পুড়িয়ে দাগ দেয়া ৩৯. ধর্মীয় জ্ঞান থাকা সত্ত্বেও তা কাউকে না বলা ৪০. নিরেট ধর্মীয় জ্ঞান দুনিয়া কামানো বা অন্য কোন উদ্দেশ্যে শিক্ষা করা ৪১. যে কোন ধরনের আত্মসাৎ বা বিশ্বাসঘাতকতা ৪২. কাউকে কোন কিছু দান করে অতঃপর খোঁটা দেয়া ৪৩. তাক্বদীরে অবিশ্বাস ৪৪. কারোর দোষ অনুসন্ধান অথবা তার বিরুদ্ধে গোয়েন্দাগিরি করা ৪৫. চুগলি (চুগলখোর) করা ৪৬. কাউকে লা’নত বা অভিসম্পাত করা ৪৭. কারোর সাথে কোন ব্যাপারে চুক্তি বা ওয়াদা করে তা ভঙ্গ করা ৪৮. কোন মহিলা নিজ স্বামীর অবাধ্য হওয়া ৪৯. যে কোন প্রাণীর চিত্রাঙ্কন ৫০. বিপদের সময় ধৈর্যহীন হয়ে বিলাপ ধরা, মাথা, গাল বা বুকে আঘাত করা, মাথার চুল বা পরনের জামাকাপড় ছেঁড়া, মাথা মুন্ডন করা এবং নিজের সমূহ ধ্বংস বা যে কোন অকল্যাণ কামনা করা ৫১. কোন মুসলিমকে গালি বা যে কোনভাবে কষ্ট দেয়া ৫২. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাহাবাদেরকে গালি দেয়া ৫৩. নিজ প্রতিবেশীকে যে কোনভাবে কষ্ট দেয়া ৫৪. কোন আল্লাহ্’র ওলীর সাথে শত্রুতা পোষণ করা অথবা তাঁকে যে কোনভাবে কষ্ট দেয়া ৫৫. লুঙ্গি, পাজামা অথবা যে কোন কাপড় টাখনু বা পায়ের গিঁটের নিচে পরা ৫৬. সোনা বা রুপার প্লেট কিংবা গ্লাসে খাদ্য বা পানীয় গ্রহণ করা ৫৭. কোন পুরুষের স্বর্ণ বা সিল্কের কাপড় পরিধান করা ৫৮. কোন গোলাম বা যার পেছনে অগ্রিম টাকা খরচ করে চুক্তিভিত্তিক কাজের জন্য আনা হয়েছে চুক্তি শেষ না হতেই তার পলায়ন ৫৯. নিশ্চিতভাবে জানা সত্ত্বেও নিজ পিতাকে ছেড়ে অন্য কাউকে নিজ পিতা হিসেবে গ্রহণ করা বা পরিচয় দেয়া ৬০. কারোর সাথে কোন বিষয় নিয়ে অমূলক ঝগড়া-ফাসাদ করা ৬১. নিজ প্রয়োজনের বেশি পানি ও ঘাস অন্যকে দিতে অস্বীকার করা ৬২. কাউকে ওজনে কম দেয়া ৬৩. আল্লাহ্ তা‘আলার পাকড়াও থেকে নিজকে সম্পূর্ণরূপে নিরাপদ মনে করা ৬৪. আল্লাহ্ তা‘আলার রহমত থেকে সম্পূর্ণরূপে নিরাশ হওয়া ৬৫. মৃত পশু, প্রবাহিত রক্ত অথবা শুকরের গোস্ত খাওয়া ৬৬. জুমু‘আহ্ ও জামাতে নামায না পড়া ৬৭. কাউকে ধোঁকা দেয়া বা তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা ৬৮. কারোর সাথে তর্কের সময় তাকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করা ৬৯. কারোর জমিনের সীমানা পরিবর্তন করা ৭০. সমাজে কোন বিদ্‘আত বা কুসংস্কার চালু করা ৭১. কারোর দিকে ছুরি বা কোন অস্ত্র দিয়ে ইঙ্গিত করা ৭২. চেহারায় দাগ দেয়া, চেহারার কেশ উঠানো, নিজের চুলের সাথে অন্য চুল সংযোজন কিংবা দাঁতের মাঝে ফাঁক সৃষ্টি করা ৭৩. হারাম শরীফের মর্যাদা ক্ষুণ্ণ করা ৭৪. কবীরা গুনাহ্’র কারণে কোন ক্ষমতাসীনকে কাফির সাব্যস্ত করে তাঁর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করা ৭৫. কোন ব্যক্তির স্ত্রী বা কাজের লোককে তার বিরুদ্ধে ক্ষেপিয়ে তোলা ৭৬. শরীয়তের সুস্পষ্ট কোন প্রমাণ ছাড়াই কোন মুসলিমকে কাফির বলা ৭৭. শরীয়তের যে কোন দন্ডবিধি প্রয়োগে বাধা সৃষ্টি করা ৭৮. কোন মৃত ব্যক্তির কবর খনন করে তার কাফনের কাপড় চুরি করা ৭৯. কোন জীবিত পশুর এক বা একাধিক অঙ্গপ্রত্যঙ্গ কেটে তাকে বিশ্রী বা বিকৃত করা ৮০. কোন মু’মিন বা মুসলিম ব্যক্তি অহঙ্কারকারী কৃপণ অথবা কঠিন হৃদয় সম্পন্ন হওয়া ৮১. শরীয়তের কোন বিধান অমান্য করার জন্য যে কোন ধরনের কূটকৌশল অবলম্বন করা ৮২. মানুষকে অযথা শাস্তি দেয়া কিংবা প্রহার করা ৮৩. কোন বিপদ আসলে তা সন্তুষ্ট চিত্তে মেনে না নিয়ে বরং আল্লাহ্ তা‘আলার উপর অসন্তুষ্ট হওয়া কারোর উপর কোন বিপদ আসলে তাকে যা করতে হয় বিপদাপদ আসলে যে চিকিৎসাগুলো গ্রহণ করতে হয় ৮৪. কোন বেগানা পুরুষের সামনে কোন মহিলার খাটো, স্বচ্ছ কিংবা সংকীর্ণ কাপড়-চোপড় পরিধান করা ৮৫. কোন ঝগড়া-ফাসাদে যুলুমের সহযোগিতা করা ৮৬. আল্লাহ্ তা‘আলার অসন্তুষ্টির মাধ্যমে কোন মানুষের সন্তুষ্টি কামনা করা ৮৭. অমূলকভাবে কোন নেককার ব্যক্তিকে রাগান্বিত করা ৮৮. কারোর নিজের জন্য রাজাধিরাজ উপাধি ধারণ করা ৮৯. যে কথায় আল্লাহ্ তা‘আলা অসন্তুষ্ট হবেন এমন কথা বলা ৯০. কোন পুরুষের বেগানা কোন মহিলার সাথে অথবা কোন মহিলার বেগানা কোন পুরুষের সাথে নির্জনে অবস্থান করা ৯১. বেগানা কোন মহিলার সাথে কোন পুরুষের মুসাফাহা করা ৯২. কোন মাহরাম পুরুষের সঙ্গ ছাড়া যে কোন মহিলার দূর-দূরান্ত সফর করা ৯৩. গান-বাদ্য কিংবা মিউজিক শুনা ৯৪. ধন-সম্পদের অপচয় ৯৫. আল্লাহ্ তা‘আলার দয়া কিংবা অনুগ্রহ অস্বীকার তথা নিজ সম্পদ থেকে গরীবের অধিকার আদায়ে অনীহা প্রকাশ করা ৯৬. বিদ্‘আতী কিংবা প্রবৃত্তিপূজারীদের সাথে উঠা-বসা ৯৭. ঋতুবতী মহিলার সাথে সহবাস করা ৯৮. যে কোন ধরনের সুগন্ধি ব্যবহার করে কোন মহিলার রাস্তায় বের হওয়া অথবা বেগানা কোন পুরুষের সামনে দিয়ে অতিক্রম করা ৯৯. কারোর জন্য অন্যের কাছে কোন ব্যাপারে সুপারিশ করে তার থেকে কোন উপঢৌকন গ্রহণ করা ১০০. কোন মজুরকে কাজে খাটিয়ে তার মজুরি না দেয়া ১০১. একেবারে নিতান্ত প্রয়োজন ছাড়া কারোর কাছে কিছু ভিক্ষা চাওয়া ১০২. কারোর থেকে ঋণ নিয়ে তা পরিশোধ না করা অথবা পরিশোধ করতে টালবাহানা করা ১০৩. গীবত বা পরদোষ চর্চা ১০৪. চুল বা দাঁড়িতে কালো রং লাগানো ১০৫. অসিয়ত বা দানের ক্ষেত্রে সন্তানদের কাউকে প্রাধান্য দিয়ে অন্যের ক্ষতি করা ১০৬. কারোর একাধিক স্ত্রী থাকলে তাদের মধ্যে সমতা বজায় না রাখা ১০৭. কারোর কবরের উপর হাঁটা বা বসা ১০৮. কোন মহিলার নিজের উপর তার স্বামীর অবদান অস্বীকার করা ১০৯. বিনা ওযরে ওয়াক্ত পার করে নামায পড়া ১১০. নামাযের মধ্যে ধীরস্থিরভাবে রুকূ’, সিজ্দাহ্ বা অন্যান্য রুকন আদায় না করা ১১১. নামাযের কোন রুকন ইমামের আগে আদায় করা ১১২. দূর্গন্ধযুক্ত কোন বস্ত্ত যেমন: কাঁচা পিয়াজ, রসুন, বিড়ি, সিগারেট, হুঁকো ইত্যাদি খেয়ে বা পান করে সরাসরি মসজিদে চলে আসা ১১৩. শরয়ী কোন কারণ ছাড়া কোন মুসলিমের সাথে তিন দিনের বেশি সম্পর্ক ছিন্ন করা ১১৪. কোন স্বাধীন পুরুষকে বিক্রি করে তার মূল্য খাওয়া ১১৫. নিজের মাতা-পিতাকে সরাসরি লা’নত দেয়া অথবা তাদের লা’নতের কারণ হওয়া ১১৬. কাউকে খারাপ কোন নামে ডাকা ১১৭. শরীয়ত সম্মত ভালো কোন উদ্দেশ্য ছাড়া যালিমদের নিকট যাওয়া, তাদেরকে সম্মান করা ও ভালোবাসা এমনকি যুলুমের কাজে তাদের সহযোগিতা করা ১১৮. শরীয়তের প্রয়োজনীয় জ্ঞান ছাড়া কুর‘আনের কোন আয়াতের মনগড়া ব্যাখ্যা দেয়া অথবা কুর‘আনের কোন বিষয় নিয়ে অমূলক ঝগড়া-ফাসাদ করা ১১৯. কোন নামাযীর সামনে দিয়ে চলা ১২০. তাকে দেখে অন্য লোক তার সম্মানে দাঁড়িয়ে যাক তা পছন্দ করা ১২১. কারোর কবরের উপর মসজিদ বানানো ১২২. কোন পুরুষের উপুড় হয়ে শোয়া ১২৩. কোন গুনাহ্ একাকীভাবে করে পরে তা অন্যের কাছে বলে বেড়ানো ১২৪. শরয়ী কোন দোষের কারণে মুসল্লীরা কারোর ইমামতি অপছন্দ করা সত্ত্বেও তার সেই ইমামতি পদে বহাল থাকা ১২৫. কারোর অনুমতি ছাড়া তার ঘরে উঁকি মারা ১২৬. কারোর কাছে মিথ্যা স্বপ্ন তথা স্বপ্ন বানিয়ে বলা ১২৭. কোন পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ে দালালি করা ১২৮. পণ্যের দোষ-ত্রুটি ক্রেতাদের কাছ থেকে লুকিয়ে রাখা ১২৯. দাবা খেলা ১৩০. তৃতীয় জনকে দূরে রেখে অন্য দু’ জন পরস্পর চুপিসারে কথা বলা ১৩১. ইহুদি ও খ্রিস্টানকে সর্ব প্রথম নিজ থেকেই সালাম দেয়া ১৩২. মসজিদে থুথু ফেলা ১৩৩. অস্ত্র প্রশিক্ষণ নিয়ে অতঃপর তা ভুলে যাওয়া ১৩৪. বিক্রি করতে গিয়ে বান্দিকে তার সন্তান থেকে বিচ্ছিন্ন করা ১৩৫. মক্কার হারাম শরীফের কোন গাছ কাটা, শিকারের উদ্দেশ্যে সেখানকার কোন পশু-পাখি তাড়ানো এবং সেখানকার রাস্তা থেকে কোন হারানো জিনিস কুড়িয়ে নেয়া ১৩৬. আযানের পর কোন ওযর ছাড়া জামাতে নামায না পড়ে মসজিদ থেকে বের হয়ে যাওয়া ১৩৭. সন্দেহের দিনে রামাযানের রোযা রাখা ১৩৮. মানুষের চলাচলের পথে, গাছের ছায়ায় কিংবা পুকুর ও নদ-নদীর ঘাটে মল ত্যাগ ১৩৯. কোন পশুকে খাদ্য-পানীয় না দিয়ে দীর্ঘ সময় এমনিতেই ইচ্ছাকৃতভাবে বেঁধে রাখা যাতে সে ক্ষিধা-পিপাসায় মরে যায় ১৪০. সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজ থেকে নিষেধের মহান দায়িত্ব পরিহার করা ১৪১. মিথ্যা কসম খেয়ে পণ্য বিক্রি করা ১৪২. কোন মোসলমানকে নিয়ে ঠাট্টা-মশ্কারা করা ১৪৩. দ্বিমুখী নীতি অবলম্বন করা ১৪৪. স্বামী-স্ত্রীর মাঝে সংঘটিত সহবাসের ব্যাপারটি অন্য কাউকে জানানো ১৪৫. কোন মারাত্মক সমস্যা ছাড়া কোন মহিলা তার স্বামী থেকে তালাক চাওয়া ১৪৬. যিহার তথা নিজ স্ত্রীকে আপন মায়ের কোন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের সাথে তুলনা করা ১৪৭. সন্তান প্রসবের পূর্বে কোন গর্ভবতী বান্দির সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হওয়া ১৪৮. কোন দুনিয়ার স্বার্থের জন্য প্রশাসকের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা ১৪৯. জনসম্মুখে বুযুর্গি দেখিয়ে ভেতরে ভেতরে হারাম কাজ করা ১৫০. মানুষকে দেখানো অথবা গর্ব করার জন্য ঘোড়ার প্রতিপালন ১৫১. সাধারণ শৌচাগারে নিম্নবসন ছাড়া কারোর প্রবেশ করা অথবা নিজ স্ত্রীকে প্রবেশ করতে দেয়া ১৫২. যে মজলিসে হারামের আদান-প্রদান হয় এমন মজলিসে অবস্থান করা ১৫৩. বিচারকের মাধ্যমে কারোর নিকট এমন কিছু দাবি করা যা আপনার নয় ১৫৪. উচ্চ স্বরে কুর‘আন তিলাওয়াত করে অথবা যে কোন কথা বলে মসজিদের কোন মুসল্লিকে কষ্ট দেয়া ১৫৫. স্বামী ছাড়া অন্য কোন আত্মীয়া-বান্ধবীর জন্য কোন মহিলার তিন দিনের বেশি শোক পালন করা ১৫৬. কোন হারাম বস্ত্তর ক্রয়-বিক্রি ও এর বিক্রয়লব্ধ পয়সা খাওয়া ১৫৭. বড়ো বড়ো দাঁত বিশিষ্ট থাবা মেরে ছিঁড়ে খাওয়া হিংস্র পশু ও বড়ো বড়ো নখ বিশিষ্ট থাবা মেরে ছিঁড়ে খাওয়া হিংস্র পাখির গোস্ত খাওয়া ১৫৮. গৃহপালিত গাধার গোস্ত খাওয়া ১৫৯. মুত্‘আ বিবাহ্ তথা কোন কিছুর বিনিময়ে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বিবাহ্ করা ১৬০. শিগার বিবাহ্ ১৬১. কোন মহিলাকে বিবাহ্ করার পর সে স্ত্রী থাকাবস্থায় তার আপন খালা অথবা ফুফীকে বিবাহ্ করা ১৬২. রামাযান বা কুরবানের ঈদের দিনে রোযা রাখা ১৬৩. নামাযের ভেতর দো‘আ অবস্থায় আকাশের দিকে তাকানো ১৬৪. বংশ নিয়ে অন্যের সাথে গর্ব করা ১৬৫. কবর বা মাজারের দিকে ফিরে নামায পড়া ১৬৬. শক্ত হওয়া বা পাকার আগে কোন ফল-শস্য বিক্রি করা ১৬৭. কুকুরের বিক্রিমূল্য, ব্যভিচারিণীর ব্যভিচারলব্ধ পয়সা অথবা গণকের গণনালব্ধ পয়সা গ্রহণ করা ১৬৮. তিনটি বিশেষ সময়ে নফল নামায পড়া ও মৃত ব্যক্তিকে দাফন করা ১৬৯. ঋণ ও বিক্রি, এক চুক্তিতে দু’ বিক্রি, মূলের দায়-দায়িত্ব নেয়া ছাড়া তা থেকে লাভ গ্রহণ এবং নিজের কাছে নেই এমন জিনিস বিক্রি করা ১৭০. কাউকে কিছু দান করে তা আবার ফেরত নেয়া ১৭১. স্বামীর অনুমতি ছাড়া কোন মহিলার নফল রোযা রাখা অথবা তার ঘরে কাউকে ঢুকতে দেয়া ১৭২. সতিনের তালাক অথবা কারোর কাছে বিবাহ্ বসার জন্য তার পূর্বের স্ত্রীর তালাক চাওয়া ১৭৩. কাফিরদের সাথে যে কোনভাবে মিল ও সাদৃশ্য বজায় রাখা ১৭৪. কোন অন্ধকে পথভ্রষ্ট করা ১৭৫. কোন পশুর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হওয়া ১৭৬. মানুষের মাঝে প্রসিদ্ধি লাভের জন্য যে কোন উন্নত মানের পোশাক পরিধান করা ১৭৭. কারোর বিক্রির উপর অন্যের বিক্রি অথবা কারোর বিবাহের প্রস্তাবের উপর অন্যের প্রস্তাব ১৭৮. মদীনার হারাম এলাকার কোন গাছ কাটা, শিকার তাড়ানো এবং তাতে কোন বিদ্‘আত করা ১৭৯. ইদ্দত চলাকালীন অবস্থায় কোন মহিলার সাথে সহবাস করা ১৮০. সাম্প্রদায়িকতা অথবা জাতীয়তাবাদকে উৎসাহিত করে এমন কথা বলা ১৮১. ইদ্দত চলাকালীন সময় বিধবা মহিলার শরীয়ত নিষিদ্ধ যে কোন কাজ করা ১৮২. হিংসা-বিদ্বেষ, শত্রুতা, দালালি ও কারোর পেছনে পড়া ১৮৩. কোন মুহ্রিমের জন্য জামা, পায়জামা, পাগড়ি, টুপি বা মোজা পরিধান করা ১৮৪. হারাম বস্ত্ত দিয়ে চিকিৎসা করা ১৮৫. কোন নির্দোষকে অন্যের দোষে দন্ডিত করা ১৮৬. কোন গুনাহ্’র কাজে মানত করে তা পুরা করা ১৮৭. কোন পুরুষের জন্য অন্য কোন পুরুষের সতর এবং কোন মহিলার জন্য অন্য কোন মহিলার সতর দেখা ১৮৮. কোন মুহ্রিমের জন্য বিবাহ্ করা ও বিবাহ্’র প্রস্তাব দেয়া ১৮৯. বাম হাতে খাওয়া, সহজে হাত বের করা যায় না অথবা অসতর্কতাবস্থায় লজ্জাস্থান খুলে যাওয়ার বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে এমনভাবে কাপড় পরিধান করা ১৯০. একটু কমবেশি করে সোনার পরিবর্তে সোনা অথবা রুপার পরিবর্তে রুপা বিক্রি করা ১৯১. সোনাকে রুপার পরিবর্তে অথবা রুপাকে সোনার পরিবর্তে বাকি বিক্রি করা ১৯২. কোন মুহ্রিমের জন্য ইহ্রামরত থাকাবস্থায় কোন পশু শিকার করা ১৯৩. স্বামীর মৃত্যুর পর কোন মহিলাকে তার মৃত স্বামীর কোন আত্মীয়ের নিকট বিবাহ্ বসতে বাধ্য করা ১৯৪. পিতার মৃত্যুর পর তাঁর স্ত্রীকে বিবাহ্ করা