হাকিম ইবনু মুআবিয়াহ (রহঃ) থেকে বর্ণিত হাদিস পাওয়া গেছে টি

পরিচ্ছেদঃ ১৩৬. স্বামীর উপর স্ত্রীর অধিকার।

২১৩৯. মূসা ইবন ইসমাঈল ..... হাকীম ইবন মু’আবিয়া (রহঃ) তাঁর পিতা হতে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, আমি জিজ্ঞাসা করি, হে আল্লাহ্‌র রাসুল! স্বামীদের উপর স্ত্রীদের কী হক? তিনি বলেন, যা সে খাবে তাকেও (স্ত্রী) খাওয়াবে, আর সে যা পরিধান করবে তাকেও তা পরিধান করাবে। আর তার (স্ত্রী) চেহারার উপর মারবে না এবং তাকে গালাগাল করবে না। আর তাকে ঘর হতে বের করে দিবে না।

باب فِي حَقِّ الْمَرْأَةِ عَلَى زَوْجِهَا

حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ، حَدَّثَنَا حَمَّادٌ، أَخْبَرَنَا أَبُو قَزَعَةَ الْبَاهِلِيُّ، عَنْ حَكِيمِ بْنِ مُعَاوِيَةَ الْقُشَيْرِيِّ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ مَا حَقُّ زَوْجَةِ أَحَدِنَا عَلَيْهِ قَالَ ‏"‏ أَنْ تُطْعِمَهَا إِذَا طَعِمْتَ وَتَكْسُوَهَا إِذَا اكْتَسَيْتَ - أَوِ اكْتَسَبْتَ - وَلاَ تَضْرِبِ الْوَجْهَ وَلاَ تُقَبِّحْ وَلاَ تَهْجُرْ إِلاَّ فِي الْبَيْتِ ‏"‏ ‏.


Narrated Mu'awiyah al-Qushayri: Mu'awiyah asked: Messenger of Allah, what is the right of the wife of one of us over him? He replied: That you should give her food when you eat, clothe her when you clothe yourself, do not strike her on the face, do not revile her or separate yourself from her except in the house. Abu Dawud said: The meaning of "do not revile her" is, as you say: "May Allah revile you".


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ হাকিম ইবনু মুআবিয়াহ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১৩৬. স্বামীর উপর স্ত্রীর অধিকার।

২১৪০. ইবন বাশশার ... হাকীম ইবন মু’আবিয়া (রহঃ) তাঁর পিতা হতে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, আমি বলি, হে আল্লাহ্‌র রাসুল! আমরা আমাদের স্ত্রীদের সাথে কোথায় কিরূপে সহবাস করব এবং কোথায় করব না? তিনি বলেন, তুমি তোমার ক্ষেত্রে যেরূপে ইচ্ছা গমণ করত পার। আর যখন তুমি খাবে, তখন তাকেও খেতে দিবে। আর যখন তুমি যা পরিধান করবে, তখন তাকেও তা পরিধান করাবে এবং তাকে গালমন্দ করবে না ও মারধর করবে না।

باب فِي حَقِّ الْمَرْأَةِ عَلَى زَوْجِهَا

حَدَّثَنَا ابْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنَا بَهْزُ بْنُ حَكِيمٍ، حَدَّثَنِي أَبِي، عَنْ جَدِّي، قَالَ قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ نِسَاؤُنَا مَا نَأْتِي مِنْهُنَّ وَمَا نَذَرُ قَالَ ‏"‏ ائْتِ حَرْثَكَ أَنَّى شِئْتَ وَأَطْعِمْهَا إِذَا طَعِمْتَ وَاكْسُهَا إِذَا اكْتَسَيْتَ وَلاَ تُقَبِّحِ الْوَجْهَ وَلاَ تَضْرِبْ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ أَبُو دَاوُدَ رَوَى شُعْبَةُ ‏"‏ تُطْعِمُهَا إِذَا طَعِمْتَ وَتَكْسُوهَا إِذَا اكْتَسَيْتَ ‏"‏ ‏.‏


Bahz bin Hakim reported on the authority of his father from his grandfather (Mu'awiyah ibn Haydah) as saying: I said: Messenger of Allah, how should we approach our wives and how should we leave them? He replied: Approach your tilth when or how you will, give her (your wife) food when you take food, clothe when you clothe yourself, do not revile her face, and do not beat her. Abu Dawud said: The version of Shu'bah has: That you give her food when you have food yourself, and that you clothe her when you clothe yourself.


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ হাকিম ইবনু মুআবিয়াহ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - জান্নাত ও জান্নাতবাসীদের বিবরণ

৫৬৫০-[৩৯] হাকীম ইবনু মু’আবিয়াহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: জান্নাতে রয়েছে পানির সমুদ্র, মধুর দরিয়া, দুধের সমুদ্র এবং শরাবের দরিয়া। অতঃপর তা থেকে আরো বহু নদী প্রবাহিত হবে। (তিরমিযী)

اَلْفصْلُ الثَّنِفْ (بَاب صفةالجنة وَأَهْلهَا)

وَعَن حكيمِ بن مُعَاوِيَةَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «إِنَّ فِي الْجَنَّةِ بَحْرُ الْمَاءِ وَبَحْرُ الْعَسَلِ وَبَحْرُ اللَّبَنِ وَبَحْرُ الْخَمْرِ ثُمَّ تشقَّقُ الأنهارُ بعدُ» . رَوَاهُ التِّرْمِذِيّ

حسن ، رواہ الترمذی (2571 وقال : حسن صحیح) ۔
(صَحِيح)

ব্যাখ্যা: উক্ত হাদীসে বলা হয়েছে যে, জান্নাতে পানির ও মধুর সাগর থাকবে এবং দুধের সাগর থাকবে ও মদের সাগর থাকবে। ইমাম ত্বীবী (রহিমাহুল্লাহ) (بَحْرُ) দ্বারা উদ্দেশ্য দাজলা ও ফুরাত এবং জান্নাতের নদীসমূহ। উপরে উল্লেখিত প্রত্যেকটির আলাদা আলাদাভাবে নদী হবে। যে যেটি থেকে পান করার ইচ্ছা পান করবে।
(تشقَّقُ الأنهارُ) উপরোল্লেখিত প্রত্যেকটির যে আলাদা আলাদা নদী হবে সেগুলো থেকে যেই শাখাপ্রশাখা বের হবে সেগুলোকে (أَنْهَارُ) বলা হয়েছে। (তুহফাতুল আহওয়াযী হা. ৫৬৫০)


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ হাকিম ইবনু মুআবিয়াহ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৪২. স্বামীর উপর স্ত্রীর অধিকার

২১৪২। হাকীম ইবনু মু’আবিয়াহ আল-কুশাইরী (রহ.) থেকে তার পিতার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমি বলি, হে আল্লাহর রাসূল! আমাদের কারো উপর তার স্ত্রীর কি হক রয়েছে? তিনি বললেনঃ তুমি যখন আহার করবে তাকেও আহার করাবে। তুমি পোশাক পরিধান করলে তাকেও পোশাক দিবে। তার মুখমণ্ডল ে মারবে না, তাকে গালমন্দ করবে না এবং পৃথক রাখতে হলে ঘরের মধ্যেই রাখবে।[1]

হাসান সহীহ।

بَابٌ فِي حَقِّ الْمَرْأَةِ عَلَى زَوْجِهَا

حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ، حَدَّثَنَا حَمَّادٌ، أَخْبَرَنَا أَبُو قَزَعَةَ الْبَاهِلِيُّ، عَنْ حَكِيمِ بْنِ مُعَاوِيَةَ الْقُشَيْرِيِّ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ: قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، مَا حَقُّ زَوْجَةِ أَحَدِنَا عَلَيْهِ؟، قَالَ: أَنْ تُطْعِمَهَا إِذَا طَعِمْتَ، وَتَكْسُوَهَا إِذَا اكْتَسَيْتَ، أَوِ اكْتَسَبْتَ، وَلَا تَضْرِبِ الْوَجْهَ، وَلَا تُقَبِّحْ، وَلَا تَهْجُرْ إِلَّا فِي الْبَيْتِ، قَالَ أَبُو دَاوُدَ: " وَلَا تُقَبِّحْ أَنْ تَقُولَ: قَبَّحَكِ اللَّهُ

حسن صحيح


Narrated Mu'awiyah al-Qushayri: Mu'awiyah asked: Messenger of Allah, what is the right of the wife of one of us over him? He replied: That you should give her food when you eat, clothe her when you clothe yourself, do not strike her on the face, do not revile her or separate yourself from her except in the house. Abu Dawud said: The meaning of "do not revile her" is, as you say: "May Allah revile you".


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ হাকিম ইবনু মুআবিয়াহ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২. স্ত্রীলোকদের প্রতি সৎ ব্যবহার - স্বামীর উপর স্ত্রীর অধিকার

১০১৮। হাকিম ইবনু মুআবিয়াহ হতে বর্ণিত, তিনি তাঁর পিতা হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেছেন-আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল! আমাদের উপর স্ত্রীর হক কি? তিনি বললেন, তুমি যখন খাবে তোমার স্ত্রীকেও খাওয়াবে, আর যখন তুমি পোষাক পরবে তাকেও পোষাক পরাবে। আর মুখে আঘাত করবে না, তাকে অশ্লীল ভাষায় গালি দিবে না, তার সাথে চলাফেরা, কথাবার্তা বর্জন করবে না- তবে বাড়ির মধ্যে রেখে তা করতে পারবে। --বুখারী এ হাদীসের কিছু অংশকে মুয়াল্লাক (সানাদ বিহীন) রূপে বর্ণনা করেছেন। ইবনু হিব্বান ও হাকিম একে সহীহ বলেছেন।[1]

وَعَنْ حَكِيمِ بْنِ مُعَاوِيَةَ, عَنْ أَبِيهِ قَالَ: قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ! مَا حَقُّ زَوْجِ أَحَدِنَا عَلَيْهِ قَالَ: «تُطْعِمُهَا إِذَا أَكَلْتَ, وَتَكْسُوهَا إِذَا اكْتَسَيْتَ, وَلَا تَضْرِبِ الْوَجْهَ, وَلَا تُقَبِّحْ, وَلَا تَهْجُرْ إِلَّا فِي الْبَيْتِ». رَوَاهُ أَحْمَدُ, وَأَبُو دَاوُدَ, وَالنَّسَائِيُّ, وَابْنُ مَاجَهْ، وَعَلَّقَ الْبُخَارِيُّ بَعْضَهُ، وَصَحَّحَهُ ابْنُ حِبَّانَ, وَالْحَاكِمُ

-

صحيح. رواه أحمد (4/ 447 و 5/ 3 و 5)، وأبو داود (2142)، والنسائي في «عِشْرَة النساء» (289)، وابن ماجه (1850)، وابن حبان (1268)، والحاكم (2/ 187 - 188) وعلَّق البخاري منه فقط (9/ 300 / فتح) قوله: غير أن لا تهجر إلا في البيت


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ হাকিম ইবনু মুআবিয়াহ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১৩. ভরণপোষণের বিধান - স্বামীর উপর স্ত্রীর খরচাদি বহন ওয়াজিব

১১৪১। হাকীম ইবনু মুআবিয়া আল কুশাইরী (রাঃ) তাঁর পিতা মু’আবিয়া হতে রিওয়ায়াত করেন, তিনি বলেন, আমি বললাম হে আল্লাহর রাসূল! আমাদের কারো স্ত্রীর হক তার উপর কতটুকু? তিনি বললেন, তুমি যখন আহার করবে তখন তাকেও আহার করাবে; আর যখন তুমি বস্ত্র পরবে, তখন তাকেও বস্ত্র পরাবে। মুখমণ্ডলে প্রহার করবে না। আর অশ্লীল ভাষা ব্যবহার করবে না। হাদীসটি ইতিপূর্বে ১০১৮ নং বর্ণিত হয়েছে।[1]

وَعَنْ حَكِيمِ بْنِ مُعَاوِيَةَ الْقُشَيْرِيِّ, عَنْ أَبِيهِ قَالَ: قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ! مَا حَقُّ زَوْجَةِ أَحَدِنَا عَلَيْهِ? قَالَ: «أَنْ تُطْعِمَهَا إِذَا طَعِمْتَ, وَتَكْسُوَهَا إِذَا اكْتَسَيْتَ, وَلَا تَضْرِبِ الْوَجْهَ, وَلَا تُقَبِّحْ…]». الْحَدِيثُ. وتَقَدَّمَ فِي عِشْرَةِ النِّسَاءِ


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ হাকিম ইবনু মুআবিয়াহ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ঐ হাদীসের আলোচনা যে হাদীস প্রমাণ করে যে, ঈমান ও ইসলাম একই অর্থবোধক, এবং এই অর্থ যুগপৎভাবে বাচনিক ও কর্মগত আমলকে অন্তর্ভূক্ত করে

১৬০.  হাকীম বিন মু’আবিয়া তাঁর বাবা মু’আবিয়া রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন: তিনি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলেছিলেন: ’হে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ঐ সত্তার কসম! যিনি আপনাকে হক সহ পাঠিয়েছেন, আমি আপনার কাছে এসেছি, অথচ এর আগে আমি আমার আঙ্গুলের সংখ্যা পরিমাণ শপথ করেছিলাম যে, আমি আপনার কাছে কখনই আসবো না। তিনি আপনাকে কী সহ পাঠিয়েছেন?’ তিনি জবাবে বললেন: ’ইসলাম।’ তিনি বললেন: ’ইসলাম কী?’ জবাবে তিনি বললেন: ’তুমি তোমার হৃদয়কে আল্লাহর কাছে সমর্পিত করবে, তোমার চেহারাকে আল্লাহর জন্য মনোনিবেশ করবে, ফরয সালাত আদায় করবে, ফরয যাকাত আদায় করবে। (প্রত্যেক মুসলিম অপর মুসলিমের জন্য) দুই ভাই (স্বরুপ যারা) পরস্পরকে সাহায্যকারী। আল্লাহ তা’আলা ঐ ব্যক্তির তাওবা কবুল করেন না, যে ইসলাম গ্রহণ করার পর শিরক করে।”[1]

ذِكْرُ الْخَبَرِ الدَّالِّ عَلَى أَنَّ الْإِسْلَامَ وَالْإِيمَانَ اسْمَانِ بِمَعْنًى وَاحِدٍ يَشْتَمِلُ ذَلِكَ الْمَعْنَى عَلَى الْأَقْوَالِ وَالْأَفْعَالِ مَعًا

أَخْبَرَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَلِيِّ بْنِ الْمُثَنَّى قَالَ: حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ الْحَجَّاجِ السَّامِيُّ قَالَ: حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ عَنْ أَبِي قَزَعَةَ عَنْ حَكِيمِ بْنِ مُعَاوِيَةَ عَنْ أَبِيهِ أَنَّهُ قَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ وَالَّذِي بَعَثَكَ بِالْحَقِّ مَا أتيتُك حَتَّى حلفتُ عَدَدَ أَصَابِعِي هَذِهِ أَنْ لَا آتِيَكَ فَمَا الَّذِي بَعَثَكَ بِهِ؟ قَالَ: (الْإِسْلَامُ) قَالَ: وَمَا الْإِسْلَامُ؟ قَالَ: (أَنْ تُسلم قَلْبَكَ لِلَّهِ وَأَنْ تُوَجِّهَ وَجْهَكَ لِلَّهِ وَأَنْ تُصَلِّيَ الصَّلَاةَ الْمَكْتُوبَةَ وَتُؤَدِّيَ الزَّكَاةَ الْمَفْرُوضَةَ أَخَوَانِ نَصِيرَانِ لَا يَقْبَلُ اللَّهُ مِنْ عَبْدٍ تَوْبَةً أشرك بعد إسلامه.)
الراوي : مُعَاوِيَة | المحدث : العلامة ناصر الدين الألباني | المصدر : صحيح ابن حبان
الصفحة أو الرقم: 160 | خلاصة حكم المحدث: صحيح.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ হাকিম ইবনু মুআবিয়াহ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৭ পর্যন্ত, সর্বমোট ৭ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে