নু'মান ইবনু মুকররিন (রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিস পাওয়া গেছে টি

পরিচ্ছেদঃ ২৩৪: জিহাদ ওয়াজিব এবং তাতে সকাল-সন্ধ্যার মাহাত্ম্য

৬৬/১৩৫৮। আবূ আমর মতান্তরে আবূ হাকীম নু’মান ইবনে মুক্বার্রিন হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ’আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে যুদ্ধে হাজির ছিলাম। (তাঁর রণকৌশল এই ছিল যে,) যদি তিনি দিনের শুরুতে যুদ্ধ না করতেন, তাহলে সূর্য ঢলে যাওয়া ও বাতাস প্রবাহিত হওয়া এবং সাহায্য নেমে না আসা পর্যন্ত যুদ্ধ স্থগিত রাখতেন।’ (আবূ দাউদ, তিরমিযী হাসান সহীহ) [1]

(234) بَابُ فَضْلِ الْـجِهَادِ

وَعَن أَبي عَمرٍو - وَيُقَالُ: أَبُو حَكِيمٍ - النُّعْمَانِ بنِ مُقَرِّنٍ رضي الله عنه قَالَ: شَهِدْتُ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم، إِذَا لَمْ يُقَاتِلْ مِن أَوَّلِ النَّهَارِ أَخَّرَ القِتَالَ حَتَّى تَزُوْلَ الشَّمْسُ، وَتَهُبَّ الرِّيَاحُ، وَيَنْزِلَ النَّصْرُ . رواه أَبُو داود والترمذي، وقال: حديث حسن صحيح

(234) Chapter: Obligation of Jihad


An-Nu'man bin Muqarrin (May Allah be pleased with him) reported: I was with the Messenger of Allah (ﷺ) when I witnessed that if he did not begin fighting in the early part of the day, he would postpone fighting till the sun had declined, the blowing of the breeze had blown and the victory from Allah had come. [Abu Dawud and At-Tirmidhi]. Commentary: We learn from this Hadith that war should either be started early in the morning or in the afternoon when the sun begins to decline. The reason behind this is that a Muslim is fresh in the early morning while the enemy is generally careless. In the latter case, if war is started when sun begins to decline, every kind of movement becomes easy and the help from Allah also descends at that time. This is the significance of starting war at these times.


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ নু'মান ইবনু মুকররিন (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ যে মুহুর্তে যুদ্ধ করা মুস্তাহাব।

১৬১৮। মুহাম্মদ ইবনু বাশশার (রহঃ) ... নু’মান ইবনু মুকাররিন রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সঙ্গে যুদ্ধে শরীক হয়েছি। ফজর হয়ে গেলে সূর্য না উঠা পর্যন্ত তিনি যুদ্ধ থেকে বিরত থাকতেন। সূর্য উদিত হওয়ার পর তিনি যুদ্ধ করতেন। দিনের ঠিক মধ্যভাগে যুদ্ধ থেকে বিরতি করতেন যতক্ষণ না (সূর্য পশ্চিম দিকে) ঢলে পড়ে। সূর্য (পশ্চিম দিকে) ঢলে পড়লে আসর পর্যন্ত যুদ্ধ করতেন। পরে আসরের সালাত (নামায/নামাজ) পর্যন্ত যুদ্ধ বিরত করতেন। আসরের সালাতের পর আবার লড়াই করতেন। বলা হতো, এই সময় আল্লাহর সাহায্যের হাওয়া প্রবাহিত হয়। মুমিনরা তাদের সালাতে সেনাবাহিনীর জন্য খুব দু’আ করতেন। যঈফ, মিশকাত, তাহকীক ছানী ৩৯৩৪, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ১৬১২ [আল মাদানী প্রকাশনী]

নু’মান ইবনু মুকাররিন রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে এই হাদীসটি আরো অধিক মুত্তাসিল রূপে বর্ণিত আছে। নু’মান ইবনু মুকাররিন রাদিয়াল্লাহু আনহু-এর সাক্ষাত কাতাদা (রহঃ) পান নি। কেননা, উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু-এর খিলাফত কালে নু’মান রাদিয়াল্লাহু আনহু মারা গিয়েছেন।

باب مَا جَاءَ فِي السَّاعَةِ الَّتِي يُسْتَحَبُّ فِيهَا الْقِتَالُ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا مُعَاذُ بْنُ هِشَامٍ، حَدَّثَنِي أَبِي، عَنْ قَتَادَةَ، عَنِ النُّعْمَانِ بْنِ مُقَرِّنٍ، قَالَ غَزَوْتُ مَعَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَكَانَ إِذَا طَلَعَ الْفَجْرُ أَمْسَكَ حَتَّى تَطْلُعَ الشَّمْسُ فَإِذَا طَلَعَتْ قَاتَلَ فَإِذَا انْتَصَفَ النَّهَارُ أَمْسَكَ حَتَّى تَزُولَ الشَّمْسُ فَإِذَا زَالَتِ الشَّمْسُ قَاتَلَ حَتَّى الْعَصْرِ ثُمَّ أَمْسَكَ حَتَّى يُصَلِّيَ الْعَصْرَ ثُمَّ يُقَاتِلُ ‏.‏ قَالَ وَكَانَ يُقَالُ عِنْدَ ذَلِكَ تَهِيجُ رِيَاحُ النَّصْرِ وَيَدْعُو الْمُؤْمِنُونَ لِجُيُوشِهِمْ فِي صَلاَتِهِمْ ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى وَقَدْ رُوِيَ هَذَا الْحَدِيثُ عَنِ النُّعْمَانِ بْنِ مُقَرِّنٍ بِإِسْنَادٍ أَوْصَلَ مِنْ هَذَا ‏.‏ وَقَتَادَةُ لَمْ يُدْرِكِ النُّعْمَانَ بْنَ مُقَرِّنٍ وَمَاتَ النُّعْمَانُ بْنُ مُقَرِّنٍ فِي خِلاَفَةِ عُمَرَ ‏.‏


Narrated An-Nu'man bin Muqarrin : "I fought along with the Prophet (ﷺ), and if Fajr had begun he would wait until the sun rose, and when it rose he would fight. And if it was the middle of the daytime, he would wait until the sun passed the zenit, and when it passed the zenith he would fight until 'Asr. Then he would wait until he prayed 'Asr, then he would fight." He said: "And it is used to be said during that (time) the the wind of victory was raging, and the believers would supplicate for their armies in their Salat." [Abu 'Eisa said:] This Hadith has been reported from An-Nu'man bin Muqarrin through a chain that is more connected that this. Qatadah did not see An-Nu'man bin Muqarrin. An-Nu'man died during the Khilafah of 'Umar.


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
বর্ণনাকারীঃ নু'মান ইবনু মুকররিন (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৪৬. যুদ্ধের সঠিক সময়

১৬১২। নুমান ইবনু মুকাররিন (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেছেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছি। ফজ্বর হয়ে গেলে সূর্য না উঠা পর্যন্ত তিনি যুদ্ধ হতে বিরত থাকতেন এবং সূর্য উঠার পর যুদ্ধ শুরু করতেন। দিনের অর্ধেক চলে যাবার পর তিনি যুদ্ধ স্থগিত করতেন এবং সূর্য পশ্চিম আকাশে ঢলে না পড়া পর্যন্ত তা বন্ধ রাখতেন। সূর্য ঢলে যাওয়ার পর তিনি আবার যুদ্ধ শুরু করতেন এবং আসর পর্যন্ত তা অব্যাহত রাখতেন। তারপর আসর নামায আদায়ের জন্য তা বন্ধ করতেন। নামায শেষে তিনি আবার যুদ্ধে নেমে যেতেন। বলা হত, এ সময় (আল্লাহ্ তা’আলার) সাহায্যের বায়ু প্রবাহিত হয় এবং মু’মিনগণ তাদের নামাযের মাঝে তাদের সেনাবাহিনীর জন্য দু’আ করতেন।

যঈফ, মিশকাত তাহকীক ছানী (৩৯৩৪)

আবূ ঈসা বলেন, এ হাদীসটি নুমান ইবনু মুকাররিন (রাঃ) হতে আরও একের অধিক অবিচ্ছিন্ন (মুত্তাসিল) সূত্রে বর্ণিত হয়েছে। কাতাদা (রাহঃ) নুমান ইবনু মুকাররিনের দেখা পাননি। উমার ইবনুল খাত্তাব (রাঃ)-এর খিলাফাত কালে নুমান (রাঃ) মারা যান।

باب مَا جَاءَ فِي السَّاعَةِ الَّتِي يُسْتَحَبُّ فِيهَا الْقِتَالُ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا مُعَاذُ بْنُ هِشَامٍ، حَدَّثَنِي أَبِي، عَنْ قَتَادَةَ، عَنِ النُّعْمَانِ بْنِ مُقَرِّنٍ، قَالَ غَزَوْتُ مَعَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَكَانَ إِذَا طَلَعَ الْفَجْرُ أَمْسَكَ حَتَّى تَطْلُعَ الشَّمْسُ فَإِذَا طَلَعَتْ قَاتَلَ فَإِذَا انْتَصَفَ النَّهَارُ أَمْسَكَ حَتَّى تَزُولَ الشَّمْسُ فَإِذَا زَالَتِ الشَّمْسُ قَاتَلَ حَتَّى الْعَصْرِ ثُمَّ أَمْسَكَ حَتَّى يُصَلِّيَ الْعَصْرَ ثُمَّ يُقَاتِلُ ‏.‏ قَالَ وَكَانَ يُقَالُ عِنْدَ ذَلِكَ تَهِيجُ رِيَاحُ النَّصْرِ وَيَدْعُو الْمُؤْمِنُونَ لِجُيُوشِهِمْ فِي صَلاَتِهِمْ ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى وَقَدْ رُوِيَ هَذَا الْحَدِيثُ عَنِ النُّعْمَانِ بْنِ مُقَرِّنٍ بِإِسْنَادٍ أَوْصَلَ مِنْ هَذَا ‏.‏ وَقَتَادَةُ لَمْ يُدْرِكِ النُّعْمَانَ بْنَ مُقَرِّنٍ وَمَاتَ النُّعْمَانُ بْنُ مُقَرِّنٍ فِي خِلاَفَةِ عُمَرَ ‏.‏


Narrated An-Nu'man bin Muqarrin : "I fought along with the Prophet (ﷺ), and if Fajr had begun he would wait until the sun rose, and when it rose he would fight. And if it was the middle of the daytime, he would wait until the sun passed the zenit, and when it passed the zenith he would fight until 'Asr. Then he would wait until he prayed 'Asr, then he would fight." He said: "And it is used to be said during that (time) the the wind of victory was raging, and the believers would supplicate for their armies in their Salat." [Abu 'Eisa said:] This Hadith has been reported from An-Nu'man bin Muqarrin through a chain that is more connected that this. Qatadah did not see An-Nu'man bin Muqarrin. An-Nu'man died during the Khilafah of 'Umar.


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
বর্ণনাকারীঃ নু'মান ইবনু মুকররিন (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৮. (মুশরিকদের) বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার পূর্বে তাদেরকে ইসলামের প্রতি আহ্বান জানানো

২৪৮২. নু’মান ইবনু মুক্বাররিন রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে অনুরূপ বর্ণিত হয়েছে।[1]

بَاب فِي الدَّعْوَةِ إِلَى الْإِسْلَامِ قَبْلَ الْقِتَالِ

قَالَ عَلْقَمَةُ فَحَدَّثْتُ بِهِ مُقَاتِلَ بْنَ حَيَّانَ فَقَالَ حَدَّثَنِي مُسْلِمُ بْنُ هَيْصَمٍ عَنْ النُّعْمَانِ بْنِ مُقَرِّنٍ عَنْ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِثْلَهُ


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ নু'মান ইবনু মুকররিন (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩. প্রথম অনুচ্ছেদ - কাফির রাষ্ট্রপ্রধানদের নিকট পত্র প্রেরণ ও ইসলামের প্রতি আহবান

৩৯৩২-[৭] নু’মান ইবনু মুকররিন (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি অসংখ্য জিহাদে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে শরীক ছিলাম। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) যদি দিনের প্রথমভাগে আক্রমণ না করতেন, তবে (দুপুর গড়িয়ে) মৃদু বাতাস প্রবাহিত হওয়া ও সালাতের ওয়াক্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করে যুদ্ধ শুরু করতেন। (মুসলিম)[1]

بَابُ الْكِتَابِ إِلَى الْكُفَّارِ وَدُعَائِهِمْ إِلَى الْإِسْلَامِ

وَعَن النُّعْمَانِ بْنِ مُقَرِّنٍ قَالَ: شَهِدْتُ الْقِتَالَ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَكَانَ إِذَا لَمْ يُقَاتِلْ أَوَّلَ النَّهَارِ انْتَظَرَ حَتَّى تهب الْأَرْوَاح وتحضر الصَّلَاة. رَوَاهُ البُخَارِيّ

ব্যাখ্যা: (اِنْتَظَرَ حَتّٰى تَهَبُّ الْأَرْوَاحُ وَتَحْضُرُ الصَّلَاةُ) ‘‘তিনি অপেক্ষা করতেন বায়ু প্রবাহের এবং সালাতের সময়ের।’’ অর্থাৎ- তিনি দিনের প্রথম ভাগে যুদ্ধ শুরু না করে থাকলে দুপুরে যুদ্ধ শুরু না করে সূর্য ঢলে গিয়ে সালাতের সময় হলে এবং বায়ু প্রবাহিত হলে তখন যুদ্ধ শুরু করতেন। কারণ কাফিরগণ সূর্যের ‘ইবাদাত করে থাকে। যখন সূর্য ঢলে যায় এবং বায়ু প্রবাহিত হয় তখন সূর্যের তেজ অনেকটা কমে যায় এবং তা অস্তমিত হওয়ার দিকে ঝুকে পড়ে। তাই নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সূর্য ঢলে গিয়ে সালাতের সময় হওয়ার অপেক্ষা করতেন। যেহেতু এ সময়টা আল্লাহর ‘ইবাদাতকারীদের সময় এবং সাজদাকারীর দু‘আ কবূলের সময়। (মিরকাতুল মাফাতীহ)


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ নু'মান ইবনু মুকররিন (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - কাফির রাষ্ট্রপ্রধানদের নিকট পত্র প্রেরণ ও ইসলামের প্রতি আহবান

৩৯৩৩-[৮] নু’মান ইবনু মুকররিন (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সঙ্গে জিহাদে শরীক ছিলাম এবং তাঁকে দেখেছি, তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) দিনের প্রথমভাগে কোনো যুদ্ধে লড়াই শুরু করতে না পারলে অপেক্ষা করতেন সূর্য পশ্চিমাকাশে ঢলে পড়া এবং মৃদু বাতাস প্রবাহিত হওয়া, আর আল্লাহর সাহায্য অবতীর্ণের সময় হওয়া পর্যন্ত। (আবূ দাঊদ)[1]

عَن النُّعْمَان بن مقرن قَالَ: شَهِدْتُ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَكَانَ إِذَا لَمْ يُقَاتِلْ أَوَّلَ النَّهَارِ انْتَظَرَ حَتَّى تَزُولَ الشَّمْسُ وَتَهُبَّ الرِّيَاحُ وينزِلَ النَّصرُ. رَوَاهُ أَبُو دَاوُد

ব্যাখ্যা: (وَيَنْزِلَ النَّصْرُ) ‘‘এবং সাহায্য অবতীর্ণ হয়’’ অর্থাৎ- বিজয়ের বায়ু প্রবাহিত হয়। অথবা মুজাহিদগণ সালাতের মধ্যে আল্লাহর সমীপে বিজয়ের জন্য আবেদন করার ফলে বিজয় অবতরণ হয়, অর্থাৎ বিজয়ের সময় আসে। (মিরকাতুল মাফাতীহ ৭ম খন্ড, পৃঃ ৪৪২)

হাদীসের প্রকাশমান অর্থ এই যে, সূর্য ঢলে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করতেন যাতে সালাতের সময় হয় আর তখন দু‘আ কবুল হওয়ার আশা করা যায়।

অনুরূপভাব সূর্য ঢলে যাওয়ার পর বায়ু প্রবাহিত হয় যা বিজয়ের বায়ু যেমনটি ঘটেছিল খন্দাকের যুদ্ধে। ফলে এই সময়ের বায়ু বিজয়ের বলে পরিগণিত হয়েছে। (‘আওনুল মা‘বূদ ৫ম খন্ড, হাঃ ২৬৫২)


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ নু'মান ইবনু মুকররিন (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৬ পর্যন্ত, সর্বমোট ৬ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে