পরিচ্ছেদঃ ২. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - যেসব প্রাণী খাওয়া হালাল ও হারাম
৪১২৪-[২১] আর দারিমী এ হাদীসটি ইবনু ’আব্বাস হতে বর্ণনা করেছেন।
وَرَوَاهُ الدَّارمِيّ عَن ابْن عَبَّاس
পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
৪৫৬৫-[৫২] ইবনু ’আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত হাদীস- خَيْرُ مَا تَدَاوَيْتُمْ ’’চিরুনি করা বা চুল আঁচড়ানো’’ অধ্যায়ে উল্লেখ করা হয়েছে।
الْفَصْلُ الثَّانِي
وذُكر حديثُ ابْن عباسٍ: «خيرَ مَا تداويتم» فِي «بَاب التَّرَجُّل»
পরিচ্ছেদঃ তৃতীয় অনুচ্ছেদ
৪৫৭২-[৫৯] আবূ কাবশাহ্ আল আনমারী (রাঃ) হতে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিষমিশ্রিত বকরীর মাংস খাওয়ার কারণে নিজের মাথার তালুতে শিঙ্গা লাগান। মা’মার বলেন, বিষের কোন প্রতিক্রিয়া না থাকা সত্ত্বেও আমি আমার মাথার তালুতে শিঙ্গা লাগালাম। ফলে আমার স্মরণশক্তি লোপ পায়। এমনকি সালাতের মধ্যে আমাকে সূরাহ্ আল ফাতিহাহ্ বলে দিতে হত। (রযীন)[1]
الْفَصْلُ الثَّالِثُ
وَعَن أبي كَبْشَة الْأَنْمَارِيِّ: أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ احْتَجَمَ عَلَى هَامَتِهِ مِنَ الشَّاةِ الْمَسْمُومَةِ قَالَ مَعْمَرٌ: فَاحْتَجَمْتُ أَنَا مِنْ غَيْرِ سُمٍّ كَذَلِكَ فِي يَافُوخِي فَذَهَبَ حُسْنُ الْحِفْظِ عَنِّي حَتَّى كُنْتُ أُلَقَّنُ فَاتِحَةَ الْكِتَابِ فِي الصَّلَاةِ. رَوَاهُ رزين
ব্যাখ্যাঃ (احْتَجَمَ عَلٰى هَامَتِه) অর্থাৎ তার মাথার মাঝখানে অথবা তালুতে। (مِنَ الشَّاةِ الْمَسْمُومَةِ) অর্থাৎ তা খাওয়ার এবং বিষের প্রভাবের কারণে, এ বিষক্রিয়ার প্রভাবের কারণে প্রতি বছর তিনি শিঙ্গা লাগাতেন। যে বছর তিনি মারা যান, মরার সময় তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছিলেন, ‘‘এখন আমার আবহারী রগটি ছিঁড়ে গেছে’’ এর কারণে তিনি শাহাদাতের সৌভাগ্য লাভ করেন। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে ইয়াহূদী মাহিলা বিষমিশ্রিত বকরীর গোশত হাদিয়া দিলে তিনি তার সাহাবীদেরকে নির্দেশ দেন যে, তোমরা বিসমিল্লা-হ বলে ভক্ষণ কর, সুতরাং তারা তা খেয়ে ফেলল। অথচ তাদের কারো কোন ক্ষতি হয়নি। এটি হাকিম (রহিমাহুল্লাহ) বর্ণনা করেছেন তার মুসতাদরাকের মধ্যে। তিনি এটি আবূ সা‘ঈদ আল খুদরী (রহিমাহুল্লাহ) হতে বর্ণনা করেছেন। আর বলেছেন যে, এর সানাদ সহীহ। সিরাজ প্রণেতাও অনুরূপ বর্ণনা করেছেন।
মুবারক (রহিমাহুল্লাহ) বলেনঃ এতে আমার ভাবার বিষয় আছে, যখন প্রসিদ্ধ হাদীস প্রণেতাগণ, জীবনীকারগণ, ইতিহাসবিদগণ বর্ণনা করেছেন যে, কোন সাহাবী সেই বিষ-মিশ্রিত বকরীর গোশত খাননি কেবল বিশর ইবনু বারা’ ইবনু মা‘রূর ব্যতীত। তিনি এক লোকমা খেয়ে মৃত্যুবরণ করেন। তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সেই বকবীর গোশত ঢেলে দিতে অথবা মাটির নিচে পুঁতে দিতে বলেন। তারা মতভেদ করেছেন যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি সেই ইয়াহূদী মহিলাকে হত্যা করার নির্দেশ দেন, না তাকে মাফ করে দেন। সঠিক মত হলো তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তার পক্ষ থেকে তাকে মাফ করে দেন। তবে বিশর ইবনু বারা’ ইবনু মা‘রূর এর হত্যার ক্বিসাস স্বরূপ তাকে হত্যা করার নির্দেশ দেন। আর আমি মনে করি এ বর্ণনার মধ্যে কঠিন ভুল অথবা পবিত্র অপছন্দ রয়েছে। মহান আল্লাহই ভালো জানেন। আমি বলছি যদি হাকিম-এর বর্ণনাটি বিশুদ্ধও হয় তবে সম্ভবত তার বর্ণনাটিও বেশি হবে। আল্লাহই ভালো জানেন।
(مِنْ غَيْرِ سُمٍّ كَذٰلِكَ) অর্থাৎ রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে কারণে লাগিয়ে ছিলেন ঐ রকম কারণ ব্যতীত। এটি ছিল রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর অতিরিক্ত অনুসরণ করার কারণে। অথবা তিনি ধারণা করেছিলেন যে, মাথার মাঝখানে শিঙ্গা লাগানো কাজটা বিষের কারণে না হলেও উপকারী হবে। তাই আমি শিঙ্গা লাগালাম।
(فِي الصَّلَاةِ) তার বর্ণনা দ্বারা বুঝা যাচ্ছে যে, তার এ সমস্যা সাময়িক কিছুদিনের জন্য ছিল। তারপর তিনি সুস্থ হয়ে যান। সম্ভবত এটা হয়েছিল তার অধিক রক্ত রক্ষণের কারণে। আর তার শিঙ্গা লাগানো যথাযথ কারণে হয়নি। মহান আল্লাহই ভালো জানেন। এছাড়া অনেক হাদীসে বলা হয়েছে যে, শিঙ্গা লাগানো অনেক উপকারী চিকিৎসা। এতে অনেক রোগ হতে আরোগ্য লাভ হয়। (মিরক্বাতুল মাফাতীহ)
পরিচ্ছেদঃ তৃতীয় অনুচ্ছেদ
৪৫৭৫-[৬২] আর অবশ্য রযীন অনুরূপ হাদীস আবূ হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণনা করেছেন।
الْفَصْلُ الثَّالِثُ
وروى رزين نَحوه عَن أبي هُرَيْرَة
পরিচ্ছেদঃ ১১. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - ওয়া‘দা বা প্রতিশ্রুতি
৪৮৮৩-[৬] যায়দ ইবনু আরকাম (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যদি কোন ব্যক্তি কারো সাথে ওয়াদা করে, তন্মধ্যে একজন সালাতের সময় পর্যন্ত না আসে, তখন যে ব্যক্তি যথাসময়ে এসেছে, সে যদি যথাসময়ে সালাতে চলে যায়, তবে তার কোন পাপ হবে না। (রযীন)[1]
عَنْ زَيْدِ بْنِ أَرْقَمَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «مَنْ وَعَدَ رَجُلًا فَلَمْ يَأْتِ أَحَدُهُمَا إِلَى وَقْتِ الصَّلَاةِ وَذَهَبَ الَّذِي جَاءَ لِيُصَلِّيَ فَلَا إِثمَ عليهِ» . رَوَاهُ رزين
পরিচ্ছেদঃ তৃতীয় অনুচ্ছেদ - হিসাব-নিকাশ, প্রতিশোধ গ্রহণ ও মীযানের বর্ণনা
৫৫৬৩-[১৫] আবূ সাঈদ আল খুদরী (রাঃ) হতে বর্ণিত। একদিন তিনি রাসূলুল্লাহ (সা.) -এর কাছে এসে বললেন, মহাপরাক্রমশালী আল্লাহ যেদিন সম্পর্কে বলেছেন, সেদিন সকল মানুষ উভয় জাহানের প্রভুর সম্মুখে দণ্ডায়মান হবে। আমাকে বলুন! কোন লোকের সেই কিয়ামতের দিন আল্লাহর সম্মুখে দাঁড়ানোর সাধ্য হবে। তখন তিনি (সা.) বললেন, সেদিন (-এর ভয়াবহতা) ঈমানদারের জন্য খুবই হালকা করা হবে। এমনকি ঐ দিন তার জন্য একটি ফরয সালাত (আদায়ের সময়ের) ন্যায় হবে।
اَلْفصْلُ الثَّالِثُ (باب الحساب و القصاص و المیزان)
وَعَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ أَنَّهُ أَتَى رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ: أَخْبِرْنِي مَنْ يَقْوَى عَلَى الْقِيَامِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ الَّذِي قَالَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ: (يَوْمَ يَقُومُ النَّاسُ لربِّ الْعَالمين) ؟ فَقَالَ: «يُخَفَّفُ عَلَى الْمُؤْمِنِ حَتَّى يَكُونَ عَلَيْهِ كَالصَّلَاةِ الْمَكْتُوبَة»
حسن ، رواہ البیھقی فی البعث و النشور (لم اجدہ ، شعب الایمان 1 / 324قبل ح 362 تعلیقًا) و ابن حبان (الاحسان : 729 / 7334 و سندہ حسن) * شیخ دراج : (مبھم وھو) ابو الھیشم ولہ شاھد حسن فی شعب الایمان (362 ، نسخۃ محققۃ : 356) ولم یذکر الآیۃ ، فیہ نعیم بن حماد حسن الحدیث
ব্যাখ্যা: (من يَقْوَى) অর্থ (من يقدر) কে সক্ষম হবে। (عَلَى الْقِيَامِ) অর্থ আল্লাহর সামনে হিসাবের জন্য দাঁড়াতে।
(يَوْمَ يَقُومُ النَّاسُ لربِّ الْعَالمين) ত্বীবী (রহিমাহুল্লাহ) বলেন: এটা (لِيَوْمٍ عَظِيمٍ) এর পরিবর্তে। অর্থাৎ যেদিন আল্লাহ তা'আলা তার মর্যাদা প্রকাশ করবেন ও প্রতাপশালীদের ওপর তার ক্ষমতার কর্তৃত্ব প্রকাশ করবেন। বর্ণিত হয়েছে যে, ইবনু উমার (রাঃ) এ সূরাটি পড়তেন। অতঃপর যখন তিনি (يَوْمَ يَقُومُ النَّاسُ لربِّ الْعَالمين) পর্যন্ত পৌছতেন তখন তিনি কেঁদে ফেলতেন এবং এরপর তিনি পড়তে পারতেন না। (عَلَ الْمُؤْمِنِ) অর্থাৎ পূর্ণ মু’মিন অথবা সালাত আদায়কারীদের ওপর। (عَلَيْهِ كَالصَّلَاةِ الْمَكْتُوبَةِ) অর্থাৎ ফরয সালাত আদায়ের সমপরিমাণ অথবা ফরয সালাতের ওয়াক্তের সমপরিমাণ। স্পষ্ট কথা হলো মু'মিনদের বিভিন্ন অবস্থাভেদে সেটার সময় বিভিন্ন রকম হবে। (মিরক্বাতুল মাফাতীহ)
পরিচ্ছেদঃ ১২৩. তায়াম্মুমের বর্ণনা
৩১৯। ইবনু ওয়াহাব থেকে পূর্বোক্ত হাদীসের অনুরূপ বর্ণিত হয়েছে। তাতে আরো রয়েছেঃ মুসলিমরা দাঁড়ানো অবস্থায় মাটিতে হাত মারলেন এবং হাতে মাটি নিলেন না। তারপর একই রকম বর্ণনা করেছেন। কিন্তু তিনি কাঁধ ও বগলের কথা উল্লেখ করেননি। ইবনু লাইস বলেন, সাহাবীগণ কনুইয়ের উপর পর্যন্ত মাসাহ্ করেছেন।[1]
[গবেষণা অসম্পূর্ণ]
باب التَّيَمُّمِ
حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ دَاوُدَ الْمَهْرِيُّ، وَعَبْدُ الْمَلِكِ بْنُ شُعَيْبٍ، عَنِ ابْنِ وَهْبٍ، نَحْوَ هَذَا الْحَدِيثِ قَالَ قَامَ الْمُسْلِمُونَ فَضَرَبُوا بِأَكُفِّهِمُ التُّرَابَ وَلَمْ يَقْبِضُوا مِنَ التُّرَابِ شَيْئًا فَذَكَرَ نَحْوَهُ وَلَمْ يَذْكُرِ الْمَنَاكِبَ وَالآبَاطَ . قَالَ ابْنُ اللَّيْثِ إِلَى مَا فَوْقَ الْمِرْفَقَيْنِ
The tradition has also been reported through a different chain of narrators. This version has:
The Muslims stood up and struck the earth with their palms, but did not get any earth (in their hands). He (Ibn Wahb) then narrated the rest of the tradition in like manner, but he did not mention the words "shoulders" and "armpits". Ibn al-Laith said: (They) wiped above the elbows.
পরিচ্ছেদঃ ১২৮ : কোন ব্যক্তি তায়াম্মুম করে সালাত আদায় করার পর ওয়াক্ত থাকতেই পানি পেয়ে গেলো
৩৩৯। ’আত্বা ইবনু ইয়াসার (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাহাবীদের মধ্যে দু’জন (সফরে যান) ... উপরোক্ত হাদীসের অনুরূপ।[1]
গবেষণা অসম্পূর্ণ।
باب فِي الْمُتَيَمِّمِ يَجِدُ الْمَاءَ بَعْدَ مَا يُصَلِّي فِي الْوَقْتِ
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ بْنُ مَسْلَمَةَ، حَدَّثَنَا ابْنُ لَهِيعَةَ، عَنْ بَكْرِ بْنِ سَوَادَةَ، عَنْ أَبِي عَبْدِ اللهِ، مَوْلَى إِسْمَاعِيلَ بْنِ عُبَيْدٍ عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، أَنَّ رَجُلَيْنِ، مِنْ أَصْحَابِ رَسُولِ اللهِ صلي الله عليه وسلم بِمَعْنَاهُ
'Ata b. Yasar said:
Two persons from the Companions of the Messenger of Allah (ﷺ); he then narrated the rest of the tradition to the same effect.
পরিচ্ছেদঃ ২৭৪. দু’ ওয়াক্তের সালাত একত্র করা প্রসঙ্গে
১২১৬। হিশাম ইবনু সা’দ (রহঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, মক্কাহ ও সারিফ এর মধ্যকার দশ মাইলের ব্যবধান রয়েছে।[1]
মাক্বতূ’।
باب الْجَمْعِ بَيْنَ الصَّلَاتَيْنِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ هِشَامٍ، جَارُ أَحْمَدَ بْنِ حَنْبَلٍ حَدَّثَنَا جَعْفَرُ بْنُ عَوْنٍ، عَنْ هِشَامِ بْنِ سَعْدٍ، قَالَ بَيْنَهُمَا عَشْرَةُ أَمْيَالٍ يَعْنِي بَيْنَ مَكَّةَ وَسَرِفَ .
مقطوع
Narrated Hisham b. Sa'd:
There was a distance of ten miles between them, that is, Mecca and Sarif.
পরিচ্ছেদঃ ৩৮. মুহরিম ব্যক্তির সুরমা লাগানো
১৮৩৯। নাফি’ (রহ.) থেকে নুবাইহ্ ইবনু ওয়াহাব (রহ.) সূত্রে পূর্বোক্ত হাদীসের অনুরূপ বর্ণিত।[1]
আমি এটি সহীহ এবং যঈফে পাইনি।
بَابُ يَكْتَحِلُ الْمُحْرِمُ
حَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ ابْنِ عُلَيَّةَ، عَنْ أَيُّوبَ، عَنْ نَافِعٍ، عَنْ نُبَيْهِ بْنِ وَهْبٍ، بِهَذَا الْحَدِيثِ
لم أجده في الصحيح و لا في الضعيف
The aforesaid tradition has also been transmitted by Nubaih bin Wahb through a different chain of narrators.
পরিচ্ছেদঃ ৬৩. আরাফা ময়দানে খুৎবা
১৯১৮। আবূ ’আমর ’আব্দুল মাজীদ (রহ.) সূত্রে বর্ণিত। তিনি আল-আদ্দাআ ইবনু খালিদ (রাযি.) থেকে এই সনদে পূর্বোক্ত হাদীসটির ভাবার্থে বর্ণনা করেছেন।[1]
আমি এটি সহীহ এবং যঈফে পাইনি।
بَابُ الْخُطْبَةِ عَلَى الْمِنْبَرِ بِعَرَفَةَ
حَدَّثَنَا عَبَّاسُ بْنُ عَبْدِ الْعَظِيمِ، حَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ عُمَرَ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْمَجِيدِ أَبُو عَمْرٍو، عَنِ الْعَدَّاءِ بْنِ خَالِدٍ بِمَعْنَاهُ
لم أجده في الصحيح و لا في الضعيف
This tradition has also been transmitted by Al ‘Adda bin Khalid through a different chain of narrators to the same effect.
পরিচ্ছেদঃ ৬৯. হারাম (সম্মানিত) মাসসমূহ
১৯৪৮। আবূ বকরাহ (রাযি.) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সূত্রে পূর্বোক্ত হাদীসের অনুরূপ বর্ণনা করেছেন, ইমাম আবূ দাঊদ (রহঃ) বলেন, যদিও পূর্বের হাদীসে ’ইবনু আবূ বকরাহ বলা হয়েছে’ তার নাম উল্লেখ করা হয়নি। কিন্তু এ হাদীসের ইবনু ’আওন তার নাম উল্লেখ করেছেন ’আব্দুর রহমান ইবনু আবূ বকরাহ।[1]
আমি সহীহ এবং যঈফেও পাইনি।
بَابُ الْأَشْهُرِ الْحُرُمِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى بْنِ فَيَّاضٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَهَّابِ، حَدَّثَنَا أَيُّوبُ السَّخْتِيَانِيُّ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ سِيرِينَ، عَنْ ابْنِ أَبِي بَكْرَةَ، عَنْ أَبِي بَكْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِمَعْنَاهُ، قَالَ: أَبُو دَاوُدَ سَمَّاهُ ابْنُ عَوْنٍ، فَقَالَ: عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِي بَكْرَةَ، عَنْ أَبِي بَكْرَةَ، فِي هَذَا الْحَدِيثِ
لم أجده في الصحيح و لا في الضعيف
The aforesaid tradition has also been transmitted by Abu Bakrah through a different chain of narrators.
Abu Dawud said:
Ibn 'Awn has mentioned his ('Abu Bakrah's) name and narrated this tradition: From 'Abd al-Rahman b. Abi Bakrah on the authority of Abu Bakrah.
পরিচ্ছেদঃ ২০. ওয়ালী সম্পর্কে
২০৮৪। ’আয়িশাহ্ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে উপরোক্ত হাদীসের অর্থানুরূপ বর্ণনা করেছেন। ইমাম আবূ দাঊদ (রহ.) বলেন, জা’ফার সরাসরি যুহরী (রহ.) থেকে শুনেননি, বরং যুহরী তাকে লিখে পাঠিয়েছেন।[1]
আমি এটি সহীহ এবং যঈফেও পাইনি।
بَابٌ فِي الْوَلِيِّ
حَدَّثَنَا الْقَعْنَبِيُّ، حَدَّثَنَا ابْنُ لَهِيعَةَ، عَنْ جَعْفَرٍ يَعْنِي ابْنَ رَبِيعَةَ، عَنْ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ عُرْوَةَ، عَنْ عَائِشَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِمَعْنَاهُ. قَالَ أَبُو دَاوُدَ: جَعْفَرٌ لَمْ يَسْمَعْ مِنَ الزُّهْرِيِّ كَتَبَ إِلَيْهِ
لم أجده في الصحيح و لا في الضعيف
This tradition has also been transmitted by A’ishah through a different chain of narrators from the Prophet (ﷺ) to the same effect.
Abu Dawud said “Ja’far did not hear any tradition from Al Zuhri. Al Zuhri gave him his writing.”
পরিচ্ছেদঃ ৩২. কেউ মোহর নির্ধারণ ছাড়া বিয়ে করার পরা মারা গেলে
২১১৫। আব্দুল্লাহ ইবনু মাসঊদ (রাযি.) সূত্রে পূর্বোক্ত হাদীসের অনুরূপ বর্ণিত।[1]
আমি এটি সহীহ এবং যঈফেও পাইনি।
بَابٌ فِيمَنْ تَزَوَّجَ وَلَمْ يُسَمِّ صَدَاقًا حَتَّى مَاتَ
حَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ، وَابْنُ مَهْدِيٍّ، عَنْ سُفْيَانَ، عَنْ مَنْصُورٍ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ، عَنْ عَلْقَمَةَ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ، وَسَاقَ عُثْمَانُ، مِثْلَهُ
.
لم أجده في الصحيح و لا في الضعيف
The aforesaid tradition has also been transmitted by 'Alqamah on the authority of 'Abd Allah. 'Uthman (b. Abi Shaibah) narrated a similar tradition.
পরিচ্ছেদঃ ৫২. এ ব্যাপারে অনুমতি প্রসঙ্গে
২৪২৩। ইবনু শিহাব (রহ.) সূত্রে বর্ণিত। তার নিকট শুধু শনিবার সওম রাখা নিষেধ সম্পর্কিত হাদীস আলোচনা করা হলে তিনি বলেন, এটা তো হিমসী বর্ণিত হাদীস।[1]
মাকতূ’ মারফূয।
بَابُ الرُّخْصَةِ فِي ذَلِكَ
حَدَّثَنَا عَبْدُ الْمَلِكِ بْنُ شُعَيْبٍ، حَدَّثَنَا ابْنُ وَهْبٍ، قَالَ: سَمِعْتُ اللَّيْثَ، يُحَدِّثُ عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، أَنَّهُ كَانَ إِذَا ذَكَرَ لَهُ أَنَّهُ نَهَى عَنْ صِيَامِ يَوْمِ السَّبْتِ يَقُولُ ابْنُ شِهَابٍ: هَذَا حَدِيثٌ حِمْصِي
مقطوع مرفوض
Narrated Al-Laith:
When it was mentioned to Ibn Shihab (al-Zuhri) that fasting on Saturday had been prohibited, he would say: This is a Himsi tradition.
পরিচ্ছেদঃ ৮০. ই‘তিকাফকারী প্রয়োজনে (মাসজিদ থেকে বেরিয়ে) ঘরে প্রবেশ করতে পারে
২৪৬৮। ’আয়িশাহ্ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে এই সনদে পূর্বোক্ত হাদীসের অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। ইমাম আবূ দাঊদ (রহ.) বলেন, ইউনুস (রহ.) যুহরী থেকে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। তবে ’উরওয়াহ ও ’আমরাহর বর্ণনার উপর কেউই ইমাম মালিকের অনুসরণ করেননি এবং মা’মার, যিয়াদ ইবনু সাদ যুহরীর মাধ্যমে ’উরওয়াহ থেকে ’আয়িশাহ্ (রাঃ) সূত্রে এ হাদীস বর্ণনা করেছেন।[1]
আমি এটি সহীহ এবং যঈফেও পাইনি।
بَابُ الْمُعْتَكِفِ يَدْخُلُ الْبَيْتَ لِحَاجَتِهِ
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ قَالَا: حَدَّثَنَا اللَّيْثُ، عَنْ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ عُرْوَةَ، وَعَمْرَةَ، عَنْ عَائِشَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ نَحْوَهُ. قَالَ أَبُو دَاوُدَ: وَكَذَلِكَ رَوَاهُ يُونُسُ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، وَلَمْ يُتَابِعْ أَحَدٌ مَالِكًا عَلَى عُرْوَةَ، عَنْ عَمْرَةَ، وَرَوَاهُ مَعْمَرٌ، وَزِيَادُ بْنُ سَعْدٍ، وَغَيْرِهِمَا عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ عُرْوَةَ، عَنْ عَائِشَةَ
لم أجده في الصحيح و لا في الضعيف
A similar tradition has been transmitted by 'Aishah from the Prophet (ﷺ) through a different chain of narrators.
Abu Dawud said:
And Yunus also narrated in a similar way from al-Zuhri, and no one supported Malik in his narration from 'Urwah from 'Umrah ; and Ma'mar, Ziyad b. Sad and others have also narrated it from al-Zuhri from 'Urwah on the authority of 'Aishah.
পরিচ্ছেদঃ ৯১. শত্রুর জনপদে অগ্নিসংযোগ
২৬১৭। ’আব্দুল্লাহ ইবনু ’আমর আল-গাযযী (রহঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি শুনেছি আবু মুসহিরকে উবনা নামক জনপদ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বললেন, ’আমরা তো ফিলিস্তীনের ’ইউবনা’ নামক স্থানকেই ’উবনা’ বলে জানি।[1]
بَابٌ فِي الْحَرْقِ فِي بِلَادِ الْعَدُوِّ
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عَمْرٍو الْغَزِّيُّ سَمِعْتُ أَبَا مُسْهِرٍ قِيلَ لَهُ أُبْنَى؟ قَالَ: نَحْنُ أَعْلَمُ هِيَ: يُبْنَى فِلَسْطِينَ
مقطوع
Abu Mishar was told about Ubna. He said “We know it better. This is Yubna of Palestine.
পরিচ্ছেদঃ ৯৭. সৈন্যদের এক স্থানে সমবেত থাকার নির্দেশ
২৬৩০। সাহল ইবনু মু’আয (রাঃ) থেকে তার পিতার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, ’আমরা আল্লাহর নবীর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে যুদ্ধ অংশগ্রহণ করেছি। এরপর বাকী অংশ উপরের হাদীসের অনুরূপ।[1]
بَابُ مَا يُؤْمَرُ مِنَ انْضِمَامِ الْعَسْكَرِ وَسَعَتِهِ
حَدَّثَنَا عَمْرُو بْنُ عُثْمَانَ، حَدَّثَنَا بَقِيَّةُ، عَنِ الْأَوْزَاعِيِّ، عَنْ أَسِيدِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ فَرْوَةَ بْنِ مُجَاهِدٍ، عَنْ سَهْلِ بْنِ مُعَاذٍ، عَنْ أَبِيهِ قَالَ: غَزَوْنَا مَعَ نَبِيِّ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِمَعْنَاهُ
Sahl bin Mu’adh reported on the authority of his father “We fought along with the Prophet of Allaah(ﷺ). The rest of the tradition is to the same effect.”
পরিচ্ছেদঃ ১৪৮. ইমাম ইচ্ছা করলে নিহতের পরিত্যক্ত মাল হত্যাকারীকে নাও দিতে পারেন, নিহতের ঘোড়া ও হাতিয়ার তার মালেরই অন্তর্ভুক্ত
২৭২০। ’আওফ ইবনু মালিক আল-আশজা’ঈ (রাঃ) এ সূত্রে উপরের হাদীসের বিষয়বস্তুর অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন।[1]
بَابٌ فِي الْإِمَامِ يَمْنَعُ الْقَاتِلَ السَّلَبَ إِنْ رَأَى وَالْفَرَسُ وَالسِّلَاحُ مِنَ السَّلَبِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ حَنْبَلٍ، قَالَ: حَدَّثَنَا الْوَلِيدُ قَالَ: سَأَلْتُ ثَوْرًا عَنْ هَذَا الْحَدِيثِ، فَحَدَّثَنِي عَنْ خَالِدِ بْنِ مَعْدَانَ، عَنْ جُبَيْرِ بْنِ نُفَيْرٍ، عَنْ عَوْفِ بْنِ مَالِكٍ الْأَشْجَعِيِّ، نَحْوَهُ
صحيح
The tradition mentioned above has also been transmitted by ‘Awf bin Malik Al Ashja’I through a different chain of narrators.
পরিচ্ছেদঃ ১৬০. সোনা-রূপা ও গানীমাতের প্রাথমিক মাল থেকে অতিরিক্ত প্রদান
২৭৫৪। উল্লেখিত হাদীস ’আসিম ইবনু কুলাইব (রাঃ) থেকে একই সনদে একই অর্থে বর্ণিত হয়েছে।[1]
بَابٌ فِي النَّفْلِ مِنَ الذَّهَبِ وَالْفِضَّةِ وَمِنْ أَوَّلِ مَغْنَمٍ
حَدَّثَنَا هَنَّادٌ، عَنْ ابْنِ الْمُبَارَكِ، عَنْ أَبِي عَوَانَةَ، عَنْ عَاصِمِ بْنِ كُلَيْبٍ، بِإِسْنَادِهِ وَمَعْنَاهُ
The tradition mentioned above has also been transmitted by ‘Asim bin Kulaib through a different chain of narrators to the same effect.