৩৩০০

পরিচ্ছেদঃ মেহমানের খাতির করার গুরুত্ব

(৩৩০০) আবূ শুরাইহ খুয়াইলিদ ইবনে আমর খুযায়ী (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি ঈমান রাখে, সে যেন অবশ্যই মেহমানের পারিতোষিকসহ তার সম্মান করে। লোকেরা বলল, ’তার পারিতোষিক কী? হে আল্লাহর রসূল!’ তিনি বললেন, একদিন ও একরাত (উত্তমভাবে পানাহারের ব্যবস্থা করা)। আর সাধারণতঃ মেহমানের খাতির তিন দিন পর্যন্ত। (অতঃপর স্বেচ্ছায় তার চলে যাওয়া উচিত)। তিনদিনের অতিরিক্ত হবে মেযবানের জন্য সাদকাহ স্বরূপ। (বুখারী ৬০১৯, ৬১৩৫, মুসলিম ৪৬১১-৪৬১২)

মুসলিমের এক বর্ণনায় আছে, কোন মুসলিমের জন্য তার ভাইয়ের নিকট এতটা থাকা বৈধ নয়, যাতে সে তাকে গোনাহগার করে ফেলে। লোকেরা জিজ্ঞাসা করল, ’হে আল্লাহর রসূল! তাকে কিভাবে গোনাহগার করে ফেলে?’ উত্তরে তিনি বললেন, এ ওর কাছে থেকে যায়, অথচ ওর এমন কিছু থাকে না, যার দ্বারা সে মেহমানের খাতির করতে পারে।

وَعَن أَبي شُرَيْح خُوَيْلِدِ بن عَمرٍو الخُزَاعِيِّ قَالَ : سَمِعْتُ رَسُوْلَ اللهِ ﷺ يَقُولُ مَنْ كَانَ يُؤْمِنُ بِاللهِ وَاليَوْمِ الآخِرِ فَلْيُكْرِمْ ضَيْفَهُ جَائِزَتَهُ قَالُوا : وَمَا جَائِزَتُهُ ؟ يَا رَسُوْلَ اللهِ قَالَ يَوْمُهُ وَلَيْلَتُهُ وَالضِّيَافَةُ ثَلاَثَةُ أيَّامٍ فَمَا كَانَ وَرَاءَ ذَلِكَ فَهُوَ صَدَقَةٌ عَلَيْهِ متفقٌ عَلَيْهِ
وفي رواية لِمسلمٍ لاَ يَحِلُّ لِمُسْلِمٍ أنْ يُقِيمَ عِنْدَ أخِيهِ حَتّٰـى يُؤْثِمَهُ قَالُوا : يَا رَسُوْلَ اللهِ وَكيْفَ يُؤْثِمُهُ ؟ قَالَ يُقِيمُ عِنْدَهُ وَلاَ شَيْءَ لَهُ يُقْرِيه بِهِ

وعن ابي شريح خويلد بن عمرو الخزاعي قال : سمعت رسول الله ﷺ يقول من كان يومن بالله واليوم الاخر فليكرم ضيفه جاىزته قالوا : وما جاىزته ؟ يا رسول الله قال يومه وليلته والضيافة ثلاثة ايام فما كان وراء ذلك فهو صدقة عليه متفق عليه وفي رواية لمسلم لا يحل لمسلم ان يقيم عند اخيه حتـى يوثمه قالوا : يا رسول الله وكيف يوثمه ؟ قال يقيم عنده ولا شيء له يقريه به

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ শুরায়হ্ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
২৭/ আদব