৯৭১

পরিচ্ছেদঃ

৯৭১। হে আল্লাহ তোমার বান্দা আলী নিজেকে তোমার নবীর জন্য নিয়োজিত রেখেছিল। তুমি তার জন্য সূর্যকে ফিরিয়ে দাও। (অন্য বর্ণনায় এসেছে) হে আল্লাহ। সে তোমার ও তোমার রাসূলের আনুগত্যে ব্যস্ত ছিল। অতএব তুমি তার জন্য সূর্যকে ফিরিয়ে দাও। আসমা বলেনঃ আমি সূর্যকে ডুবে যেতে দেখেছি। ডুবে যাবার পর পুনরায় উদয় হতে দেখেছি।

হাদীছটি জাল।

এটি ইমাম তাহাবী "মুশকিলুল আছার" (২/৯) গ্রন্থে আহমাদ ইবনু সালেহ সূত্রে ইবনু আবী ফুদায়েক হতে তিনি মুহাম্মাদ ইবনু মূসা হতে তিনি আউন ইবনু মুহাম্মাদ হতে তিনি তার মা উম্মু জাফার হতে তিনি আসমা বিনতে উমায়েস হতে বর্ণনা করেছেন।

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহবাউ নামক স্থানে যোহরের সালাত আদায় করলেন। অতঃপর কোন এক প্রয়োজনে আলী (রাঃ)-কে প্রেরণ করলেন। তিনি ফিরে আসলেন এমতাবস্থায় যে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আসরের সালাত আদায় করে নিয়েছেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর মাথা আলী (রাঃ)-এর কোলে রেখে ঘুমিয়ে পড়লেন। তিনি তাঁকে নড়ালেন না। এমনকি সূর্য ডুবে গেল। তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উক্ত হাদীছটি বলেনঃ ....।

আমি (আলবানী) বলছিঃ এটি একটি অজ্ঞাত দুর্বল সনদ। ইমাম তাহাবীর কথাই হাদীছটি সহীহ হওয়ার প্রমাণ বহন করে না। বরং তিনি সম্ভবত দুর্বল হওয়ার দিকেই ইঙ্গিত করেছেন। তিনি বর্ণনাকারী আউন ও তার মা সম্পর্কে কিছু না বলে চুপ থেকেছেন। তাদের দু’জনকে নির্ভরযোগ্য আখ্যা দেয়ার কোন সুযোগ থাকলে অবশ্যই তিনি তা করতেন। এরূপ স্থানে তাদের দু’জন সম্পর্কে কিছু না বলে চুপ থাকার দ্বারা বুঝিয়েছেন যে তার নিকটও তারা দু’জনই মাজহুল। ইবনু আবী হাতিম (৩/১/৩৮৬) আউনকে উল্লেখ করে তার সম্পর্কে ভাল-মন্দ কিছুই বলেননি। আর ইবনু হিব্বান তাকে "আছ-ছিকাত" (২/২২৮) গ্রন্থে তার নীতি অনুযায়ী উল্লেখ করেছেন।

হাফিয বুসয়রী বলেনঃ হাদীছটির সনদে দু’জন মাজহুল বর্ণনাকারী রয়েছেন।

হাদীছটি ইমাম তাহাবী (২/৮) ও তাবারানী, "আল-কাবীর" গ্রন্থে বর্ণনা করেছেন। যার সূত্রে ইবরাহীম ও ফুযায়েল ইবনু মারযুক রয়েছেন। ইব্রাহীম মাজহুল। ইবনু আবী হাতিম তার সম্পর্কে ভাল-মন্দ কিছুই বলেননি। আর ফুযায়েল যদিও ইমাম মুসলিমের বর্ণনাকারী। তিনি বিতর্কিত ব্যক্তি। হাফিয ইবনু হাজার "আত-তাকরীব" গ্রন্থে ইঙ্গিত করেছেনঃ তিনি সত্যবাদী, সন্দেহ করতেন। তার সম্পর্কে ইবনু তাইমিয়্যাহ "মিনহাজিস সুন্নাহ" (৪/১৮৯) গ্রন্থে বলেনঃ তিনি নির্ভরযোগ্যদের উপর পরিচিত ভুলকারী যদিও তিনি ইচ্ছাকৃত মিথ্যা বলতেন না। তার সম্পর্কে ইবনু হিব্বান বলেনঃ নির্ভরযোগ্যদের উপর ভুলকারী। তিনি আতিয়াহ হতে বানোয়াট হাদীছ বর্ণনাকারী। আবু হাতিম আর-রাযী বলেনঃ তার দ্বারা দলীল গ্রহণ করা যায় না। ইবনু মাঈন একবার বলেছেন যে, তিনি দুর্বল। তার সম্পর্কে এ মন্তব্য, ইমাম আহমাদ যে বলেছেন, তার সম্পর্কে শুধুমাত্র ভালই জানি এবং সুফিয়ান যে বলেছেন তিনি নির্ভরযোগ্য-এর সাথে সাংঘর্ষিক নয়। কারণ তিনি ইচ্ছাকৃতভাবে মিথ্যা বলতেন না কিন্তু ভুল করতেন। ইমাম মুসলিম মুতাবায়াতের ক্ষেত্রে তার থেকে বর্ণনা করেছেন। ইবরাহীম হতে তার শ্রবণ, ইবরাহীমের ফাতেমাহ হতে শ্রবণ এবং ফাতেমা আসমা হতে শ্রবণ করেছেন বলে জানা যায় না।

হাদীছটি ইবনুল জাওযী “আল-মাওযুআত” গ্রন্থে উল্লেখ করে (১/৩৫৬) বলেছেনঃ বিনা সন্দেহে হাদীছটি বানোয়াট। জুযকানী বলেনঃ এ হাদীছটি মুনকার, মুযতারিব। তিনি এই ফুযায়েলের দ্বারা সমস্যা বর্ণনা করেছেন। কিন্তু তিনি ইবরাহীম সম্পর্কে কিছু বলেননি।

হাফিয সুয়ূতী ইবরাহীম ব্যাপারে তার কোন সমালোচনা করেননি। কিন্তু ফুযায়েলের দুর্বল হওয়ার বিষয়ে তার সমালোচনা করেছেন। তিনি “আল-লাআলী” (১/১৭৪) গ্রন্থে বলেছেনঃ তিনি নির্ভরযোগ্য, সত্যবাদী। ইমাম মুসলিম তার “সাহীহ” গ্রন্থে তার দ্বারা দলীল গ্রহণ করেছেন। চার সুনান বর্ণনাকারীও তার থেকে বর্ণনা করেছেন।

তার সম্পর্কে ইমামগণ কী বলেছেন আপনারা তা অবহিত হয়েছেন। উত্তরও জেনেছেন।

ইবনু হাজার “ফতহুল বারী’ (৬/১৫৫) গ্রন্থে বলেছেনঃ ইবনুল জাওযী হাদীছটি “আল-মাওযূ’আত” গ্রন্থে উল্লেখ করে ভুল করেছেন। অনুরূপভাবে ইবনু তাইমিয়্যাহ "আর-রাদ্দু আলার রাওয়াফেয" গ্রন্থে জাল হওয়ার ব্যাপারে তার ধারণা প্রকাশ করেছেন।

তার (হাফিযের) উক্ত কথায়, যার জ্ঞান নাই তিনিই সন্দেহ করতে পারেন যে, হাদীছটি তার নিকট সহীহ! কারণ তিনি তার উপরোক্ত ভাষ্য দ্বারা বানোয়াট নয় শুধুমাত্র তাই বুঝিয়েছেন। তবে দুর্বল। ইবনু তাইমিয়্যাহ হাদীছটির উপর সনদের দিক দিয়ে বানোয়াটের হুকুম লাগাননি। তবে তিনি ভাষার দিক দিয়ে বানোয়াটই বলেছেন। সনদটিকে শুধুমাত্র দুর্বল বলেই ক্ষান্ত হয়েছেন। তিনি হাদীছটির সনদগুলোর দুর্বলতার বর্ণনা দিয়েছেন। প্রতিটি সনদে এমন কিছু বর্ণনাকারী রয়েছেন যারা ন্যায়পরায়ণতা ও আয়ত্ব শক্তির গুণে পরিচিতি লাভ করেননি। সেগুলোর কোন কোনটিতে মাতরূক, নিতান্তই মুনকারুল হাদীছ বর্ণনাকারী রয়েছেন। আর হাদীছটি ভাষার দিক দিয়ে বানোয়াট হওয়ার ব্যাপারে এমন যুক্তিসঙ্গত কথা উল্লেখ করেছেন যে, যে ব্যক্তি তা বুঝতে সক্ষম হবে সে দৃঢ়তার সাথে বলবে যে, হাদীছটি বানোয়াট। (ইবনু তাইমিয়্যার বক্তব্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশের সার সংক্ষেপ নিম্নরূপ [অনুবাদক])-

ইবনু তাইমিয়্যাহ (রহঃ) বলেছেনঃ আলী (রাঃ)-এর জন্য সূর্য ফিরিয়ে দেয়ার হাদীছটিকে একদল যেমন তাহাবী, কাযী আয়ায ও অন্য বিদ্বানগণ উল্লেখ করে তাকে নাৰী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মু’জিযাহ হিসাবে গণ্য করেছেন। কিন্তু মুহাক্কিক আলেম ও হাদীছ সম্পর্কে জ্ঞানীগণ জানেন যে, হাদীছটি মিথ্যা ও বানোয়াট। যেমনটি ইবনুল জাওযী “আল-মাওযূ’আত” গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন।

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর আসরের সালাত খন্দকের দিন ছুটে গিয়েছিল। তিনি তা তার বহু সাহাবাসহ পরে আদায় করেন। অথচ তিনি সূর্য ফিরিয়ে আনার জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা জানাননি। আলী (রাঃ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে উত্তম নন যে, তার জন্য সূর্য ফিরিয়ে আনা হবে আর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর সঙ্গী সাথীদের সহ সূর্য ডুবার পরে আসরের সালাত আদায় করবেন অথচ তার জন্য সূর্য ফিরিয়ে আনা হবে না।

তাছাড়া এরূপ ঘটনা স্বাভাবিকের বিপরীত হওয়ায় বর্ণনার ক্ষেত্রে গুরুত্ব বহন করে। শুধুমাত্র এক বা দু’জন ব্যক্তি বর্ণনা করায় প্রমাণ করছে যে, হাদীছটি মিথ্যা।

কারণ রাতের বেলা লোকেরা ঘুমিয়ে থাকার সময় চন্দ্র দ্বিখণ্ডিত হল। অথচ তা সাহাবারা বিভিন্ন সূত্রে বর্ণনা করলেন। যা বর্ণিত হয়েছে "সহীহ”, “সুনান" ও "মাসানীদ" গ্রন্থগুলোতে। কুরআনের আয়াতও নাযিল হল। আর দিনের বেলা সূর্যকে ফিরিয়ে দেয়া হল অথচ তা প্রসিদ্ধি লাভ করল না। আবার যে সংখ্যক লোক চন্দ্রের বিষয়টি বর্ণনা করলেন সে সংখ্যায় এটি বর্ণনা করা হলো না, তা কিভাবে হতে পারে? এরূপ ঘটনা ঘটে থাকলে অবশ্যই সহীহ সূত্রের বর্ণনাকারীদের সংখ্যা চন্দ্রের ঘটনার বর্ণনাকারীদের চেয়ে বেশী হত।

আলী (রাঃ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর চেয়ে উত্তম ছিলেন না। কারণ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তার সাথে আলীসহ অন্য সাহাবাগণ ফজরের সালাতের সময় ঘুমিয়ে গেলেন এমনকি সূর্য উঠে গেল। অথচ তাদের জন্য সূর্যকে পূর্ব দিকে পুনরায় ফিরিয়ে দেয়া হল না।

বলা হয়েছে আলোচ্য ঘটনাটি ছিল খায়বারে। তখন সেখানে মুসলিমরা সংখ্যায় ছিল এক হাজার চার শতরও বেশী। এরূপ ঘটনা ঘটলে অবশ্যই তারা তা অবলোকন করতেন। আর শুধুমাত্র এক বা দু’জন ব্যক্তি বর্ণনা করতেন না। সাহাবাগণ যদি তা বর্ণনা করতেন তাহলে তাদের থেকে বর্ণনাকারীগণও তা বর্ণনা করতেন। যেমনভাবে তারা সেই খায়বারের অন্যান্য হাদীছগুলো বর্ণনা করেছেন। আর শুধুমাত্র মাজহুল বর্ণনাকারীও বর্ণনা করতেন না। এমনকি এ হাদীছটির এমন একটি সনদও নেই যার দ্বারা হাদীছটি সাব্যস্ত করা যায়।

এই খায়বারে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ আমি এমন এক ব্যক্তিকে ঝাণ্ডা দিব যে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে ভালবাসে, আর আল্লাহ ও তার রাসূলও তাকে ভালবাসে।

এটি খায়বারে বর্ণিত একটি হাদীছ যা একাধিক সাহাবা বর্ণনা করেছেন। তাদের হাদীছগুলো “সহীহ”, “সুনান” ও “মাসানীদ” গ্রন্থ সমূহে বর্ণিত হলো অথচ আলোচ্য হাদীছটি নির্ভরযোগ্য কোন একটি গ্রন্থেও বর্ণিত হল না। বরং তারা সকলে তাকে পরিত্যাগ করতে একমত হলেন। এটিই প্রমাণ করছে যে, হাদীছটি মিথ্যা ও বানোয়াট। তিনি আরো বলেন যে, হাদীছ শাস্ত্রের একদল লেখক যেমন ইমাম আহমাদ, আবু নোয়াইম, তিরমিযী, নাসাঈ ও আবূ উমার ইবনু আব্দিল বার আলী (রাঃ)-এর ফযীলত বর্ণনা করে গ্রন্থ রচনা করেছেন। তারা সেগুলোতে বহু দুর্বল হাদীছ বর্ণনা করেছেন। কিন্তু এ হাদীছটি উল্লেখ করেননি। কারণ এটি যে, মিথ্যা তা সুস্পষ্ট।

হাফিয ইবনু কাছীর ও যাহাবী ইবনু তাইমিয়্যার ন্যায় মতামত দিয়েছেন।

اللهم إن عبدك عليا احتبس نفسه على نبيك، فرد عليه شرقها، (وفي رواية) : اللهم إنه كان في طاعتك وطاعة رسولك فاردد عليه الشمس، قالت أسماء، فرأيتها غربت، ثم رأيتها طلعت بعد ما غربت
موضوع

-

أخرجه الطحاوي في " مشكل الآثار " (2 / 9) من طريق أحمد بن صالح: حدثنا ابن أبي فديك: حدثني محمد بن موسى عن عون بن محمد عن أمه أم جعفر عن أسماء بنت عميس: " أن النبي صلى الله عليه وسلم صلى الظهر بـ (الصهباء) ، ثم أرسل عليا عليه السلام في حاجة، فرجع وقد صلى النبي صلى الله عليه وسلم العصر، فوضع النبي صلى الله عليه وسلم رأسه في حجر علي (فنام) ، فلم يحركه حتى غابت الشمس، فقال النبي صلى الله عليه وسلم (فذكره باللفظ الأول وزاد) : قالت أسماء: فطلعت الشمس حتى وقعت على الجبال، وعلى الأرض، ثم قام علي فتوضأ وصلى العصر، ثم غابت، وذلك في (الصهباء) ".
قال الطحاوي: " محمد بن موسى هو المدني المعروف بـ (الفطري) ، وهو محمود في روايته، وعون بن محمد، هو عون بن محمد بن علي بن أبي طالب، وأمه هي أم جعفر ابنة محمد بن جعفر بن أبي طالب ". وأقول: وهذا سند ضعيف مجهول، وكلام الطحاوي عليه لا يفيد صحته، بل لعله يشير إلى تضعيفه، فإنه سكت عن حال عون بن محمد وأمه، بينما وثق الفطري هذا، فلوكان يجد سبيلا إلى توثيقهما لوثقهما كما فعل بالفطري، فسكوته عنهما في مثل هذا المقام مما يشعر أنهما عنده مجهولان، وهذا هو الذي ينتهي إليه الباحث، فإن الأول منهما، أورده ابن أبي حاتم (3 / 1 / 386) ولم يذكر فيه جرحا ولا تعديلا، وأما ابن حبان فأورده في " الثقات " (2 / 228) على قاعدته في توثيق المجهولين! وأما أمه أم جعفر بنت محمد بن جعفر بن أبي طالب، فهي من رواة ابن ماجه، أخرج لها حديثا واحدا في " الجنائز " (رقم 1611) وقد أعله الحافظ البوصيري بأن في إسناده مجهولتين إحداهما أم عون هذه، وقد ذكرها الحافظ في " التهذيب " دون توثيق أو تجريح، وقال في " التقريب ": " مقبولة " يعني عند المتابعة، وإلا فهي لينة الحديث عنده.
قلت: وقد توبعت من فاطمة بنت الحسين بن علي بن أبي طالب، وهي ثقة فاضلة، إلا أن الطريق إليها لا يصح، أخرجه الطحاوي (2 / 8) والطبراني في " الكبير " من طريق الفضيل بن مرزوق عن إبراهيم بن الحسن عن فاطمة بنت الحسين عن أسماء بنت عميس قالت: " كان رسول الله صلى الله عليه وسلم يوحى إليه، ورأسه في حجر علي
، فلم يصل العصر حتى غربت الشمس فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم: صليت يا علي؟ قال: لا، فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم: ... " فذكر الرواية الثانية، قال الهيثمي في " المجمع " (8 / 297) بعد أن ساق هذه الرواية والتي قبلها، ومنه نقلت الزيادة فيها: " رواه كله الطبراني بأسانيد، ورجال أحدها رجال الصحيح غير إبراهيم بن حسن وهو ثقة وثقه ابن حبان، وفاطمة بنت علي بن أبي طالب لم أعرفها ".
قلت: بل هي معروفة، فهي فاطمة بنت الحسين بن علي بن أبي طالب كما تقدم، والظاهر أنها وقعت في معجم الطبراني منسوبة إلى جدها علي بن أبي طالب، ولذلك لم يعرفها الهيثمي، والله أعلم

أما قوله في " إبراهيم بن حسن " أنه ثقة، ففيه تساهل لا يخفى على أهل العلم، لأنه لم يوثقه غير ابن حبان كما عرفت، وهو قد أشار إلى أن توثيقه إياه إنما بناه على توثيق ابن حبان، وإذا كان هذا معروف بالتساهل في التوثيق فمن اعتمد عليه وحده فيه فقد تساهل، وقد أورد إبراهيم هذا ابن أبي حاتم (1 / 1 / 92) ولم يذكر فيه جرحا ولا تعديلا، وهو في أول المجلد الثاني من " كتاب الثقات " لابن حبان. ثم إن فضيل بن مرزوق وإن كان من رجال مسلم فإنه مختلف فيه، وقد أشار إلى ذلك الحافظ بقوله في " التقريب ": " صدوق يهم "، وقال فيه شيخ الإسلام ابن تيمية في كلام له طويل على هذا الحديث في " منهاج السنة " (4 / 189) : " وهو معروف بالخطأ على الثقات، وإن كان لا يتعمد الكذب، قال فيه ابن حبان: " يخطىء على الثقات، ويروي عن عطية الموضوعات ". وقال فيه أبو حاتم الرازي: " لا يحتج به ". وقال فيه يحيى بن معين مرة: " هو ضعيف " وهذا لا يناقضه قول أحمد بن حنبل فيه: " لا أعلم إلا خيرا "، وقول سفيان: " هو ثقة "، فإنه ليس ممن يتعمد الكذب ولكنه يخطىء، وإذا روى له مسلم ما تابعه عليه غيره، لم يلزم أن يروي ما انفرد به مع أنه لم يعرف سماعه عن إبراهيم ولا سماع إبراهيم من فاطمة، ولا سماع فاطمة من أسماء، ولابد في ثبوت هذا الحديث من أن يعلم أن كلا من هؤلاء عدل ضابط، وأنه سمع من الآخر، وليس هذا معلوما ".
قلت: ثم إن في هذه الطريق ما يخالف الطريق الأولى، ففيها أن النبي صلى الله عليه وسلم كان يقظانا يوحى إليه حينما كان واضعا رأسه في حجر علي رضي الله عنه، وفي الأولى أنه كان نائما، وهذا تناقض يدل على أن هذه القصة غير محفوظة، كما قال ابن تيمية (4 / 184) . والحديث أورده ابن الجوزي في " الموضوعات " وقال (1 / 356) " موضوع بلا شك، وقال الجوزقاني: هذا حديث منكر مضطرب ".
ثم أعله بالفضيل هذا فقط، وفاته جهالة إبراهيم، ولم يتعقبه السيوطي في هذا، وإنما تعقبه في تضعيف الفضيل، فقال في " اللآلىء " (1 / 174 - الطبعة الأولى) : " ثقة صدوق، واحتج به مسلم في " صحيحه " وأخرج له الأربعة ". وهذا ليس بشيء، وقد عرفت الجواب عن ذلك مما سبق، ثم ساق له السيوطي طرقا أخرى كلها معلولة، وأما قول الحافظ في " الفتح " (6 / 155) : " وقد أخطأ ابن الجوزي بإيراده له في " الموضوعات "، وكذا ابن تيمية في كتاب " الرد على الروافض " في زعمه وضعه والله أعلم ".
فهو مع عدم تصريحه بصحة إسناده، فقد يوهم من لا علم عنده أنه صحيح عنده! وهو إنما يعني أنه غير موضوع فقط، وذلك لا ينفي أنه ضعيف كما هو ظاهر، وابن تيمية رحمه الله لم يحكم على الحديث بالوضع من جهة إسناده، وإنما من جهة متنه، أما الإسناد، فقد اقتصر على تضعيفه، فإنه ساقه من حديث أسماء وعلي بن أبي طالب وأبي سعيد الخدري وأبي هريرة، ثم بين الضعف الذي في أسانيدها، وكلها تدور على رجال لا يعرفون بعدالة ولا ضبط، وفي بعضها من هو متروك منكر الحديث جدا، وأما حكمه على الحديث بالوضع متنا، فقد ذكر في ذلك كلاما متينا جدا، لا يسع من وقف عليه، إلا أن يجزم بوضعه، وأرى أنه لابد من نقله ولوملخصا ليكون القارئ على بينة من الأمر فقال رحمه الله: " وحديث رد الشمس لعلي، قد ذكره طائفة كالطحاوي والقاضي عياض وغيرهما، وعدوا ذلك من معجزات النبي صلى الله عليه وسلم، لكن المحققون من أهل العلم والمعرفة بالحديث، يعلمون أن هذا الحديث كذب موضوع،
كما ذكره ابن الجوزي في (الموضوعات) ".
ثم ذكر حديث " الصحيحين " في حديث الشمس لنبي من الأنبياء، وهو يوشع بن نون، كما في رواية لأحمد والطحاوي بسند جيد كما بينته في " سلسلة الأحاديث الصحيحة " رقم (202) ثم قال: " فإن قيل: فهذه الأمة أفضل من بني إسرائيل، فإذا كانت قد ردت ليوشع فما المانع أن ترد لفضلاء هذه الأمة؟ فيقال: يوشع لم ترد له الشمس، ولكن تأخر غروبها وطول له النهار وهذا قد لا يظهر للناس، فإن طول النهار وقصره لا يدرك، ونحن إنما علمنا وقوفها ليوشع بخبر النبي صلى الله عليه وسلم، وأيضا لا مانع من طول ذلك، ولوشاء الله لفعل ذلك، لكن يوشع كان محتاجا إلى ذلك لأن القتال كان محرما عليه بعد غروب الشمس، لأجل ما حرم الله عليهم من العمل ليلة السبت ويوم السبت وأما أمة محمد فلا حاجة لهم إلى ذلك، ولا منفعة لهم فيه، فإن الذي فاتته العصر إن كان مفرطا لم يسقط ذنبه إلا التوبة، ومع التوبة لا يحتاج إلى رد، وإن لم يكن مفرطا كالنائم والناسي فلا ملام عليه في الصلاة بعد الغروب. وأيضا فبنفس غروب الشمس خرج الوقت المضروب للصلاة، فالمصلي بعد ذلك لا يكون مصليا في الوقت الشرعي ولوعادت الشمس، وقول الله تعالى " فسبح بحمد ربك قبل طلوع الشمس وقبل غروبها " يتناول الغروب المعروف، فعلى العبد أن يصلي قبل هذا الغروب وإن طلعت ثم غربت. والأحكام المتعلقة بغروب الشمس حصلت بذلك الغروب، فالصائم يفطر ولوعادت بعد ذلك لم يبطل صومه، مع أن هذه الصورة لا تقع لأحد، ولا وقعت لأحد، فتقديرها تقدير ما لا وجود له
وأيضا فالنبي صلى الله عليه وسلم فاتته صلاة العصر يوم الخندق، فصلاها قضاء هو وكثير من أصحابه، ولم يسأل الله رد الشمس، وفي " الصحيح " أن النبي صلى الله عليه وسلم قال لأصحابه، بعد ذلك لما أرسلهم إلى بني قريظة، " لا يصلين أحد العصر إلا في بني قريظة "، فلما أدركتهم الصلاة في الطريق، قال بعضهم: لم يرد من تفويت الصلاة، فصلوا في الطريق، فقالت طائفة: لا نصلي إلا في بني قريظة، فلم يعنف واحدة من الطائفتين، فهؤلاء الذين كانوا مع النبي صلى الله عليه وسلم صلوا العصر بعد غروب الشمس وليس علي بأفضل من النبي صلى الله عليه وسلم، فإذا صلاها هو وأصحابه معه بعد الغروب، فعلي وأصحابه أولى بذلك، فإن كانت الصلاة بعد الغروب لا تجزي أو ناقصة تحتاج إلى رد الشمس كان رسول الله صلى الله عليه وسلم أولى برد الشمس، وإن كانت كاملة مجزئة فلا حاجة إلى ردها. وأيضا فمثل هذه القضية من الأمور العظام الخارجة عن العادة التي تتوفر الهمم والدواعي على نقلها، فإذا لم ينقلها إلا الواحد والاثنان، علم كذبهم في ذلك. وانشقاق القمر كان بالليل وقت نوم الناس، ومع هذا فقد رواه الصحابة من غير وجه، وأخرجوه في " الصحاح " و" السنن " و" المسانيد " من غير وجه، ونزل به القرآن، فكيف ترد الشمس التي تكون بالنهار، ولا يشتهر ذلك، ولا ينقله أهل العلم نقل مثله؟ ! ولا يعرف قط أن الشمس رجعت بعد غروبها، وإن كان كثير من الفلاسفة والطبيعين وبعض أهل الكلام ينكر انشقاق القمر وما يشبه ذلك، فليس الكلام في هذا المقام، لكن الغرض أن هذا من أعظم خوارق العادات في الفلك، وكثير من الناس ينكر إمكانه، فلووقع لكان ظهوره ونقله أعظم من ظهور ما دونه ونقله، فكيف يقبل وحديثه ليس له إسناد مشهور، فإن هذا يوجب العلم اليقيني بأنه كذب لم يقع. وإن كانت الشمس احتجبت بغيم ثم ارتفع سحابها، فهذا من الأمور المعتادة، ولعلهم ظنوا أنها غربت ثم كشف الغمام عنها، وهذا إن كان قد وقع ففيه أن الله بين له بقاء الوقت حتى يصلي فيه، ومثل هذا يجري لكثير من الناس
ثم قال ابن تيمية رحمه الله تعالى: " ثم تفويت الصلاة بمثل هذا إما أن يكون جائزا، وإما أن لا يكون، فإن كان جائزا لم يكن على علي رضي الله عنه إثم إذا صلى العصر بعد الغروب، وليس علي أفضل من النبي صلى الله عليه وسلم، وقد نام صلى الله عليه وسلم ومعه علي وسائر الصحابة عن الفجر حتى طلعت الشمس، ولم ترجع لهم إلى الشرق. وإن كان التفويت محرما فتفويت العصر من الكبائر، وقال النبي صلى الله عليه وسلم: " من فاتته صلاة العصر فكأنما وتر أهله وماله ". وعلي كان يعلم أنها الوسطى وهي صلاة العصر، وهو قد روى عن النبي صلى الله عليه وسلم في " الصحيحين " أنه قال: " شغلونا عن الصلاة الوسطى صلاة العصر حتى غربت الشمس ملأ الله أجوافهم وبيوتهم نارا ".
وهذا كان في الخندق، وهذه القصة كانت في خيبر كما في بعض الروايات، وخيبر بعد الخندق، فعلي أجل قدرا من أن يفعل مثل هذه الكبيرة ويقره عليها جبريل ورسول الله، ومن فعل هذا كان من مثالبه لا من مناقبه، وقد نزه الله عليا عن ذلك ثم فاتت لم يسقط الإثم عنه بعود الشمس. وأيضا فإذا كانت هذه القصة في خيبر في البرية قدام العسكر، والمسلمون أكثر من ألف وأربعمائة، كان هذا مما يراه العسكر ويشاهدونه، ومثل هذا مما تتوفر الهمم والدواعي على نقله، فيمتنع أن ينفرد بنقله الواحد والاثنان، فلونقله الصحابة لنقله منهم أهل العلم، كما نقلوا أمثاله، لم ينقله المجهولون الذين لا يعرف ضبطهم وعدالتهم، وليس في جميع أسانيد هذا الحديث إسناد واحد يثبت، تعلم عدالة ناقليه وضبطهم، ولا يعلم اتصال إسناده، وقد قال النبي صلى الله عليه وسلم عام خيبر: " لأعطين الراية رجلا يحب الله ورسوله، ويحبه الله ورسوله "، فنقل ذلك غير واحد من الصحابة وأحاديثهم في " الصحاح " و" السنن " و" المسانيد "، وهذا الحديث ليس في شيء من كتب الحديث المعتمدة، ولا رواه أهل الحديث ولا أهل " السنن " ولا " المسانيد "، بل اتفقوا على تركه، والإعراض عنه، فكيف في شيء من كتب الحديث المعتمدة.
(قال) : وهذا مما يوجب القطع بأن هذا من الكذب المختلق. (قال) : وقد صنف جماعة من علماء الحديث في فضائل علي كالإمام أحمد وأبي نعيم والترمذي والنسائي وأبي عمر بن عبد البر، وذكروا فيها أحاديث كثيرة ضعيفة، ولم يذكروا هذا! لأن الكذب ظاهر عليه بخلاف غيره ". ثم ختم شيخ الإسلام بحثه القيم بقوله: " وسائر علماء المسلمين يودون أن يكون مثل هذا صحيحا لما فيه من معجزات النبي صلى الله عليه وسلم: وفضيلة علي عند الذين يحبونه ويتولونه، ولكنهم لا يستجيزون التصديق بالكذب فردوه ديانة، والله أعلم ".
وقد مال إلى ما ذكره شيخ الإسلام ابن تيمية في هذا الحديث تلميذاه الحافظان الكبيران ابن كثير والذهبي، فقال الأول منهما بعد أن ساق حديث حبس الشمس ليوشع عليه السلام (1 / 323) من " تاريخه ": " وفيه أن هذا كان من خصائص يوشع عليه السلام، فيدل على ضعف الحديث الذي رويناه أن الشمس رجعت حتى صلى علي بن أبي طالب صلاة العصر، بعد ما فاتته بسبب نوم النبي صلى الله عليه وسلم على ركبته، فسأل رسول الله صلى الله عليه وسلم أن يردها عليه حتى يصلي العصر فرجعت، وقد صححه أحمد بن صالح المصري، ولكنه منكر ليس في شيء من " الصحاح " والحسان "، وهو مما تتوفر الدواعي على نقله، وتفردت بنقله امرأة من أهل البيت مجهولة لا يعرف حالها. والله أعلم
وقال الذهبي في " تلخيص الموضوعات ": " أسانيد حديث رد الشمس لعلي ساقطة ليست بصحيحة، واعترض بما صح عن أبي هريرة عن النبي صلى الله عليه وسلم: " أن الشمس لم تحبس إلا ليوشع بن نون، ليالي سار إلى بيت المقدس ". وقال شيعي: إنما نفى عليه السلام وقوفها، وحديثنا فيه الطلوع بعد المغيب فلا تضاد بينهما.
قلت: لوردت لعلي لكان ردها يوم الخندق للنبي صلى الله عليه وسلم أولى، فإنه حزن وتألم ودعا على المشركين لذلك. ثم نقول: لوردت لعلي لكان بمجرد دعاء النبي صلى الله عليه وسلم ولكن لما غابت خرج وقت العصر ودخل وقت المغرب، وأفطر الصائمون، وصلى المسلمون المغرب، فلوردت الشمس للزم تخبيط الأمة في صومها وصلاتها، ولم يكن في ردها فائدة لعلي، إذ رجوعها لا يعيد العصر أداء
ثم هذه الحادثة العظيمة لو وقعت لاشتهرت وتوفرت الهمم والدواعي على نقلها. إذ هي في نقض العادات جارية مجرى طوفان نوح، وانشقاق القمر ". هذا كله كلام الذهبي نقلته من " تنزيه الشريعة " لابن عراق (1 / 379) وهو كلام قوي سبق جله في كلام ابن تيمية، وقد حاول المذكور رده من بعض الوجوه فلم يفلح، ولوأردنا أن ننقل كلامه في ذلك مع التعقيب عليه لطال المقال جدا، ولكن نقدم إليك مثالا واحدا من كلامه مما يدل على باقيه، قال: " وقوله: ورجوعها لا يعيد العصر أداء.
جوابه: إن في " تذكرة القرطبي " ما يقتضي أنها وقعت أداء، قال رحمه الله: فلولم يكن رجوع الشمس نافعا، وأنه لا يتجدد الوقت لما ردها عليه الصلاة والسلام ". والجواب على هذا من وجوه: أولا: أن يقال: أثبت العرش ثم انقش
ثانيا: لوكان الرجوع نافعا ويتجدد الوقت به لكان رسول الله صلى الله عليه وسلم أحق وأولى به في غزوة الخندق، لاسيما ومعه علي رضي الله عنه وسائر أصحابه صلى الله عليه وسلم كما تقدم عن ابن تيمية رحمه الله تعالى.
ثالثا: هب أن في ذلك نفعا، ولكنه على كل حال هو نفع كمال - وليس ضروريا، بدليل عدم رجوع الشمس له صلى الله عليه وسلم في الغزوة المذكورة، فإذا كان كذلك فما قيمة هذا النفع تجاه ذلك الضرر الكبير الذي يصيب المسلمين بسبب تخبيطهم في صلاتهم ووصومهم كما سبق عن الذهبي؟
وجملة القول: أن العقل إذا تأمل فيما سبق من كلام هؤلاء الحفاظ على هذا الحديث من جهة متنه، وعلم قبل ذلك أنه ليس له إسناد يحتج به، تيقن أن الحديث كذب موضوع لا أصل له

اللهم ان عبدك عليا احتبس نفسه على نبيك، فرد عليه شرقها، (وفي رواية) : اللهم انه كان في طاعتك وطاعة رسولك فاردد عليه الشمس، قالت اسماء، فرايتها غربت، ثم رايتها طلعت بعد ما غربت موضوع - اخرجه الطحاوي في " مشكل الاثار " (2 / 9) من طريق احمد بن صالح: حدثنا ابن ابي فديك: حدثني محمد بن موسى عن عون بن محمد عن امه ام جعفر عن اسماء بنت عميس: " ان النبي صلى الله عليه وسلم صلى الظهر بـ (الصهباء) ، ثم ارسل عليا عليه السلام في حاجة، فرجع وقد صلى النبي صلى الله عليه وسلم العصر، فوضع النبي صلى الله عليه وسلم راسه في حجر علي (فنام) ، فلم يحركه حتى غابت الشمس، فقال النبي صلى الله عليه وسلم (فذكره باللفظ الاول وزاد) : قالت اسماء: فطلعت الشمس حتى وقعت على الجبال، وعلى الارض، ثم قام علي فتوضا وصلى العصر، ثم غابت، وذلك في (الصهباء) ". قال الطحاوي: " محمد بن موسى هو المدني المعروف بـ (الفطري) ، وهو محمود في روايته، وعون بن محمد، هو عون بن محمد بن علي بن ابي طالب، وامه هي ام جعفر ابنة محمد بن جعفر بن ابي طالب ". واقول: وهذا سند ضعيف مجهول، وكلام الطحاوي عليه لا يفيد صحته، بل لعله يشير الى تضعيفه، فانه سكت عن حال عون بن محمد وامه، بينما وثق الفطري هذا، فلوكان يجد سبيلا الى توثيقهما لوثقهما كما فعل بالفطري، فسكوته عنهما في مثل هذا المقام مما يشعر انهما عنده مجهولان، وهذا هو الذي ينتهي اليه الباحث، فان الاول منهما، اورده ابن ابي حاتم (3 / 1 / 386) ولم يذكر فيه جرحا ولا تعديلا، واما ابن حبان فاورده في " الثقات " (2 / 228) على قاعدته في توثيق المجهولين! واما امه ام جعفر بنت محمد بن جعفر بن ابي طالب، فهي من رواة ابن ماجه، اخرج لها حديثا واحدا في " الجناىز " (رقم 1611) وقد اعله الحافظ البوصيري بان في اسناده مجهولتين احداهما ام عون هذه، وقد ذكرها الحافظ في " التهذيب " دون توثيق او تجريح، وقال في " التقريب ": " مقبولة " يعني عند المتابعة، والا فهي لينة الحديث عنده. قلت: وقد توبعت من فاطمة بنت الحسين بن علي بن ابي طالب، وهي ثقة فاضلة، الا ان الطريق اليها لا يصح، اخرجه الطحاوي (2 / 8) والطبراني في " الكبير " من طريق الفضيل بن مرزوق عن ابراهيم بن الحسن عن فاطمة بنت الحسين عن اسماء بنت عميس قالت: " كان رسول الله صلى الله عليه وسلم يوحى اليه، وراسه في حجر علي ، فلم يصل العصر حتى غربت الشمس فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم: صليت يا علي؟ قال: لا، فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم: ... " فذكر الرواية الثانية، قال الهيثمي في " المجمع " (8 / 297) بعد ان ساق هذه الرواية والتي قبلها، ومنه نقلت الزيادة فيها: " رواه كله الطبراني باسانيد، ورجال احدها رجال الصحيح غير ابراهيم بن حسن وهو ثقة وثقه ابن حبان، وفاطمة بنت علي بن ابي طالب لم اعرفها ". قلت: بل هي معروفة، فهي فاطمة بنت الحسين بن علي بن ابي طالب كما تقدم، والظاهر انها وقعت في معجم الطبراني منسوبة الى جدها علي بن ابي طالب، ولذلك لم يعرفها الهيثمي، والله اعلم اما قوله في " ابراهيم بن حسن " انه ثقة، ففيه تساهل لا يخفى على اهل العلم، لانه لم يوثقه غير ابن حبان كما عرفت، وهو قد اشار الى ان توثيقه اياه انما بناه على توثيق ابن حبان، واذا كان هذا معروف بالتساهل في التوثيق فمن اعتمد عليه وحده فيه فقد تساهل، وقد اورد ابراهيم هذا ابن ابي حاتم (1 / 1 / 92) ولم يذكر فيه جرحا ولا تعديلا، وهو في اول المجلد الثاني من " كتاب الثقات " لابن حبان. ثم ان فضيل بن مرزوق وان كان من رجال مسلم فانه مختلف فيه، وقد اشار الى ذلك الحافظ بقوله في " التقريب ": " صدوق يهم "، وقال فيه شيخ الاسلام ابن تيمية في كلام له طويل على هذا الحديث في " منهاج السنة " (4 / 189) : " وهو معروف بالخطا على الثقات، وان كان لا يتعمد الكذب، قال فيه ابن حبان: " يخطىء على الثقات، ويروي عن عطية الموضوعات ". وقال فيه ابو حاتم الرازي: " لا يحتج به ". وقال فيه يحيى بن معين مرة: " هو ضعيف " وهذا لا يناقضه قول احمد بن حنبل فيه: " لا اعلم الا خيرا "، وقول سفيان: " هو ثقة "، فانه ليس ممن يتعمد الكذب ولكنه يخطىء، واذا روى له مسلم ما تابعه عليه غيره، لم يلزم ان يروي ما انفرد به مع انه لم يعرف سماعه عن ابراهيم ولا سماع ابراهيم من فاطمة، ولا سماع فاطمة من اسماء، ولابد في ثبوت هذا الحديث من ان يعلم ان كلا من هولاء عدل ضابط، وانه سمع من الاخر، وليس هذا معلوما ". قلت: ثم ان في هذه الطريق ما يخالف الطريق الاولى، ففيها ان النبي صلى الله عليه وسلم كان يقظانا يوحى اليه حينما كان واضعا راسه في حجر علي رضي الله عنه، وفي الاولى انه كان ناىما، وهذا تناقض يدل على ان هذه القصة غير محفوظة، كما قال ابن تيمية (4 / 184) . والحديث اورده ابن الجوزي في " الموضوعات " وقال (1 / 356) " موضوع بلا شك، وقال الجوزقاني: هذا حديث منكر مضطرب ". ثم اعله بالفضيل هذا فقط، وفاته جهالة ابراهيم، ولم يتعقبه السيوطي في هذا، وانما تعقبه في تضعيف الفضيل، فقال في " اللالىء " (1 / 174 - الطبعة الاولى) : " ثقة صدوق، واحتج به مسلم في " صحيحه " واخرج له الاربعة ". وهذا ليس بشيء، وقد عرفت الجواب عن ذلك مما سبق، ثم ساق له السيوطي طرقا اخرى كلها معلولة، واما قول الحافظ في " الفتح " (6 / 155) : " وقد اخطا ابن الجوزي بايراده له في " الموضوعات "، وكذا ابن تيمية في كتاب " الرد على الروافض " في زعمه وضعه والله اعلم ". فهو مع عدم تصريحه بصحة اسناده، فقد يوهم من لا علم عنده انه صحيح عنده! وهو انما يعني انه غير موضوع فقط، وذلك لا ينفي انه ضعيف كما هو ظاهر، وابن تيمية رحمه الله لم يحكم على الحديث بالوضع من جهة اسناده، وانما من جهة متنه، اما الاسناد، فقد اقتصر على تضعيفه، فانه ساقه من حديث اسماء وعلي بن ابي طالب وابي سعيد الخدري وابي هريرة، ثم بين الضعف الذي في اسانيدها، وكلها تدور على رجال لا يعرفون بعدالة ولا ضبط، وفي بعضها من هو متروك منكر الحديث جدا، واما حكمه على الحديث بالوضع متنا، فقد ذكر في ذلك كلاما متينا جدا، لا يسع من وقف عليه، الا ان يجزم بوضعه، وارى انه لابد من نقله ولوملخصا ليكون القارى على بينة من الامر فقال رحمه الله: " وحديث رد الشمس لعلي، قد ذكره طاىفة كالطحاوي والقاضي عياض وغيرهما، وعدوا ذلك من معجزات النبي صلى الله عليه وسلم، لكن المحققون من اهل العلم والمعرفة بالحديث، يعلمون ان هذا الحديث كذب موضوع، كما ذكره ابن الجوزي في (الموضوعات) ". ثم ذكر حديث " الصحيحين " في حديث الشمس لنبي من الانبياء، وهو يوشع بن نون، كما في رواية لاحمد والطحاوي بسند جيد كما بينته في " سلسلة الاحاديث الصحيحة " رقم (202) ثم قال: " فان قيل: فهذه الامة افضل من بني اسراىيل، فاذا كانت قد ردت ليوشع فما المانع ان ترد لفضلاء هذه الامة؟ فيقال: يوشع لم ترد له الشمس، ولكن تاخر غروبها وطول له النهار وهذا قد لا يظهر للناس، فان طول النهار وقصره لا يدرك، ونحن انما علمنا وقوفها ليوشع بخبر النبي صلى الله عليه وسلم، وايضا لا مانع من طول ذلك، ولوشاء الله لفعل ذلك، لكن يوشع كان محتاجا الى ذلك لان القتال كان محرما عليه بعد غروب الشمس، لاجل ما حرم الله عليهم من العمل ليلة السبت ويوم السبت واما امة محمد فلا حاجة لهم الى ذلك، ولا منفعة لهم فيه، فان الذي فاتته العصر ان كان مفرطا لم يسقط ذنبه الا التوبة، ومع التوبة لا يحتاج الى رد، وان لم يكن مفرطا كالناىم والناسي فلا ملام عليه في الصلاة بعد الغروب. وايضا فبنفس غروب الشمس خرج الوقت المضروب للصلاة، فالمصلي بعد ذلك لا يكون مصليا في الوقت الشرعي ولوعادت الشمس، وقول الله تعالى " فسبح بحمد ربك قبل طلوع الشمس وقبل غروبها " يتناول الغروب المعروف، فعلى العبد ان يصلي قبل هذا الغروب وان طلعت ثم غربت. والاحكام المتعلقة بغروب الشمس حصلت بذلك الغروب، فالصاىم يفطر ولوعادت بعد ذلك لم يبطل صومه، مع ان هذه الصورة لا تقع لاحد، ولا وقعت لاحد، فتقديرها تقدير ما لا وجود له وايضا فالنبي صلى الله عليه وسلم فاتته صلاة العصر يوم الخندق، فصلاها قضاء هو وكثير من اصحابه، ولم يسال الله رد الشمس، وفي " الصحيح " ان النبي صلى الله عليه وسلم قال لاصحابه، بعد ذلك لما ارسلهم الى بني قريظة، " لا يصلين احد العصر الا في بني قريظة "، فلما ادركتهم الصلاة في الطريق، قال بعضهم: لم يرد من تفويت الصلاة، فصلوا في الطريق، فقالت طاىفة: لا نصلي الا في بني قريظة، فلم يعنف واحدة من الطاىفتين، فهولاء الذين كانوا مع النبي صلى الله عليه وسلم صلوا العصر بعد غروب الشمس وليس علي بافضل من النبي صلى الله عليه وسلم، فاذا صلاها هو واصحابه معه بعد الغروب، فعلي واصحابه اولى بذلك، فان كانت الصلاة بعد الغروب لا تجزي او ناقصة تحتاج الى رد الشمس كان رسول الله صلى الله عليه وسلم اولى برد الشمس، وان كانت كاملة مجزىة فلا حاجة الى ردها. وايضا فمثل هذه القضية من الامور العظام الخارجة عن العادة التي تتوفر الهمم والدواعي على نقلها، فاذا لم ينقلها الا الواحد والاثنان، علم كذبهم في ذلك. وانشقاق القمر كان بالليل وقت نوم الناس، ومع هذا فقد رواه الصحابة من غير وجه، واخرجوه في " الصحاح " و" السنن " و" المسانيد " من غير وجه، ونزل به القران، فكيف ترد الشمس التي تكون بالنهار، ولا يشتهر ذلك، ولا ينقله اهل العلم نقل مثله؟ ! ولا يعرف قط ان الشمس رجعت بعد غروبها، وان كان كثير من الفلاسفة والطبيعين وبعض اهل الكلام ينكر انشقاق القمر وما يشبه ذلك، فليس الكلام في هذا المقام، لكن الغرض ان هذا من اعظم خوارق العادات في الفلك، وكثير من الناس ينكر امكانه، فلووقع لكان ظهوره ونقله اعظم من ظهور ما دونه ونقله، فكيف يقبل وحديثه ليس له اسناد مشهور، فان هذا يوجب العلم اليقيني بانه كذب لم يقع. وان كانت الشمس احتجبت بغيم ثم ارتفع سحابها، فهذا من الامور المعتادة، ولعلهم ظنوا انها غربت ثم كشف الغمام عنها، وهذا ان كان قد وقع ففيه ان الله بين له بقاء الوقت حتى يصلي فيه، ومثل هذا يجري لكثير من الناس ثم قال ابن تيمية رحمه الله تعالى: " ثم تفويت الصلاة بمثل هذا اما ان يكون جاىزا، واما ان لا يكون، فان كان جاىزا لم يكن على علي رضي الله عنه اثم اذا صلى العصر بعد الغروب، وليس علي افضل من النبي صلى الله عليه وسلم، وقد نام صلى الله عليه وسلم ومعه علي وساىر الصحابة عن الفجر حتى طلعت الشمس، ولم ترجع لهم الى الشرق. وان كان التفويت محرما فتفويت العصر من الكباىر، وقال النبي صلى الله عليه وسلم: " من فاتته صلاة العصر فكانما وتر اهله وماله ". وعلي كان يعلم انها الوسطى وهي صلاة العصر، وهو قد روى عن النبي صلى الله عليه وسلم في " الصحيحين " انه قال: " شغلونا عن الصلاة الوسطى صلاة العصر حتى غربت الشمس ملا الله اجوافهم وبيوتهم نارا ". وهذا كان في الخندق، وهذه القصة كانت في خيبر كما في بعض الروايات، وخيبر بعد الخندق، فعلي اجل قدرا من ان يفعل مثل هذه الكبيرة ويقره عليها جبريل ورسول الله، ومن فعل هذا كان من مثالبه لا من مناقبه، وقد نزه الله عليا عن ذلك ثم فاتت لم يسقط الاثم عنه بعود الشمس. وايضا فاذا كانت هذه القصة في خيبر في البرية قدام العسكر، والمسلمون اكثر من الف واربعماىة، كان هذا مما يراه العسكر ويشاهدونه، ومثل هذا مما تتوفر الهمم والدواعي على نقله، فيمتنع ان ينفرد بنقله الواحد والاثنان، فلونقله الصحابة لنقله منهم اهل العلم، كما نقلوا امثاله، لم ينقله المجهولون الذين لا يعرف ضبطهم وعدالتهم، وليس في جميع اسانيد هذا الحديث اسناد واحد يثبت، تعلم عدالة ناقليه وضبطهم، ولا يعلم اتصال اسناده، وقد قال النبي صلى الله عليه وسلم عام خيبر: " لاعطين الراية رجلا يحب الله ورسوله، ويحبه الله ورسوله "، فنقل ذلك غير واحد من الصحابة واحاديثهم في " الصحاح " و" السنن " و" المسانيد "، وهذا الحديث ليس في شيء من كتب الحديث المعتمدة، ولا رواه اهل الحديث ولا اهل " السنن " ولا " المسانيد "، بل اتفقوا على تركه، والاعراض عنه، فكيف في شيء من كتب الحديث المعتمدة. (قال) : وهذا مما يوجب القطع بان هذا من الكذب المختلق. (قال) : وقد صنف جماعة من علماء الحديث في فضاىل علي كالامام احمد وابي نعيم والترمذي والنساىي وابي عمر بن عبد البر، وذكروا فيها احاديث كثيرة ضعيفة، ولم يذكروا هذا! لان الكذب ظاهر عليه بخلاف غيره ". ثم ختم شيخ الاسلام بحثه القيم بقوله: " وساىر علماء المسلمين يودون ان يكون مثل هذا صحيحا لما فيه من معجزات النبي صلى الله عليه وسلم: وفضيلة علي عند الذين يحبونه ويتولونه، ولكنهم لا يستجيزون التصديق بالكذب فردوه ديانة، والله اعلم ". وقد مال الى ما ذكره شيخ الاسلام ابن تيمية في هذا الحديث تلميذاه الحافظان الكبيران ابن كثير والذهبي، فقال الاول منهما بعد ان ساق حديث حبس الشمس ليوشع عليه السلام (1 / 323) من " تاريخه ": " وفيه ان هذا كان من خصاىص يوشع عليه السلام، فيدل على ضعف الحديث الذي رويناه ان الشمس رجعت حتى صلى علي بن ابي طالب صلاة العصر، بعد ما فاتته بسبب نوم النبي صلى الله عليه وسلم على ركبته، فسال رسول الله صلى الله عليه وسلم ان يردها عليه حتى يصلي العصر فرجعت، وقد صححه احمد بن صالح المصري، ولكنه منكر ليس في شيء من " الصحاح " والحسان "، وهو مما تتوفر الدواعي على نقله، وتفردت بنقله امراة من اهل البيت مجهولة لا يعرف حالها. والله اعلم وقال الذهبي في " تلخيص الموضوعات ": " اسانيد حديث رد الشمس لعلي ساقطة ليست بصحيحة، واعترض بما صح عن ابي هريرة عن النبي صلى الله عليه وسلم: " ان الشمس لم تحبس الا ليوشع بن نون، ليالي سار الى بيت المقدس ". وقال شيعي: انما نفى عليه السلام وقوفها، وحديثنا فيه الطلوع بعد المغيب فلا تضاد بينهما. قلت: لوردت لعلي لكان ردها يوم الخندق للنبي صلى الله عليه وسلم اولى، فانه حزن وتالم ودعا على المشركين لذلك. ثم نقول: لوردت لعلي لكان بمجرد دعاء النبي صلى الله عليه وسلم ولكن لما غابت خرج وقت العصر ودخل وقت المغرب، وافطر الصاىمون، وصلى المسلمون المغرب، فلوردت الشمس للزم تخبيط الامة في صومها وصلاتها، ولم يكن في ردها فاىدة لعلي، اذ رجوعها لا يعيد العصر اداء ثم هذه الحادثة العظيمة لو وقعت لاشتهرت وتوفرت الهمم والدواعي على نقلها. اذ هي في نقض العادات جارية مجرى طوفان نوح، وانشقاق القمر ". هذا كله كلام الذهبي نقلته من " تنزيه الشريعة " لابن عراق (1 / 379) وهو كلام قوي سبق جله في كلام ابن تيمية، وقد حاول المذكور رده من بعض الوجوه فلم يفلح، ولواردنا ان ننقل كلامه في ذلك مع التعقيب عليه لطال المقال جدا، ولكن نقدم اليك مثالا واحدا من كلامه مما يدل على باقيه، قال: " وقوله: ورجوعها لا يعيد العصر اداء. جوابه: ان في " تذكرة القرطبي " ما يقتضي انها وقعت اداء، قال رحمه الله: فلولم يكن رجوع الشمس نافعا، وانه لا يتجدد الوقت لما ردها عليه الصلاة والسلام ". والجواب على هذا من وجوه: اولا: ان يقال: اثبت العرش ثم انقش ثانيا: لوكان الرجوع نافعا ويتجدد الوقت به لكان رسول الله صلى الله عليه وسلم احق واولى به في غزوة الخندق، لاسيما ومعه علي رضي الله عنه وساىر اصحابه صلى الله عليه وسلم كما تقدم عن ابن تيمية رحمه الله تعالى. ثالثا: هب ان في ذلك نفعا، ولكنه على كل حال هو نفع كمال - وليس ضروريا، بدليل عدم رجوع الشمس له صلى الله عليه وسلم في الغزوة المذكورة، فاذا كان كذلك فما قيمة هذا النفع تجاه ذلك الضرر الكبير الذي يصيب المسلمين بسبب تخبيطهم في صلاتهم ووصومهم كما سبق عن الذهبي؟ وجملة القول: ان العقل اذا تامل فيما سبق من كلام هولاء الحفاظ على هذا الحديث من جهة متنه، وعلم قبل ذلك انه ليس له اسناد يحتج به، تيقن ان الحديث كذب موضوع لا اصل له
হাদিসের মানঃ জাল (Fake)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
যঈফ ও জাল হাদিস
১/ বিবিধ