পরিচ্ছেদঃ ১. যে ব্যক্তি কুরআন পাঠ করে তার মর্যাদা
৩৩৬৮. মুসা ইবনু আইয়্যূব হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমার চাচা ইয়াস ইবনু আমির বলতেন, আলী ইবনু আবী তালিব রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু আমার হাত ধরে বলেন, তুমি যদি আমার পরে বেঁচে থাক, তবে অচিরেই (দেখবে), তিন প্রকারে কুরআন পাঠ করা হবে: ১. আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে ২. তর্ক-বিতর্ক করার উদ্দেশ্যে এবং ৩. দুনিয়া (মাল-সম্পদ) কামাইয়ের উদ্দেশ্যে। আর তা দ্বারা যে যা-ই অন্বেষণ করবে, তা সে পাবে।[1]
بَاب فَضْلِ مَنْ قَرَأَ الْقُرْآنَ
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يَزِيدَ حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ أَيُّوبَ قَالَ سَمِعْتُ عَمِّي إِيَاسَ بْنَ عَامِرٍ يَقُولُ أَخَذَ عَلِيُّ بْنُ أَبِي طَالِبٍ بِيَدِي ثُمَّ قَالَ إِنَّكَ إِنْ بَقِيتَ سَيَقْرَأُ الْقُرْآنَ ثَلَاثَةُ أَصْنَافٍ فَصِنْفٌ لِلَّهِ وَصِنْفٌ لِلْجِدَالِ وَصِنْفٌ لِلدُّنْيَا وَمَنْ طَلَبَ بِهِ أَدْرَكَ
তাখরীজ: তাহক্বীক্ব, উস্তায আলী রিযা, মুসনাদু আলী নং ৭৩৪। তিনি একে যয়ীফ বলেছেন। তবে তা সেরূপ তথা যয়ীফ নয়।