১০০ . আল-আদিয়াত
১০০:৫ فَوَسَطۡنَ بِهٖ جَمۡعًا ۙ﴿۵﴾

অতঃপর এর দ্বারা শত্রুদলের ভেতরে ঢুকে পড়ে; আল-বায়ান

অতঃপর (শত্রু) দলের অভ্যন্তরে ঢুকে পড়ে (এভাবে মানুষ নিজের শক্তি-সামর্থ্য ও আল্লাহর এক অতি বড় নি‘মাত ঘোড়াকে অপরের সম্পদ লুণ্ঠন ও অন্যের প্রতি যুলমের কাজে ব্যবহার করে), তাইসিরুল

অতঃপর শত্রুদলের অভ্যন্তরে ঢুকে পড়ে। মুজিবুর রহমান

Arriving thereby in the center collectively, Sahih International

৫. অতঃপর তা দ্বারা শত্রু দলের অভ্যন্তরে ঢুকে পড়ে।(১)

(১) وسطن শব্দটির অর্থ কোন কিছুর মধ্যভাগে পৌছে যাওয়া। جمعاً অর্থ, দল বা গোষ্ঠী। আর به অর্থ, তা দ্বারা। এখানে তা বলতে আরোহীদের দ্বারা বুঝানো হয়েছে। অর্থাৎ অশ্বসমূহ ধূলিকণা উড়িয়ে তাদের আরোহীদের নিয়ে শক্ৰদের মধ্যভাগে পৌছে যায়। [তাবারী]

তাফসীরে জাকারিয়া

৫। অতঃপর শত্রু দলের অভ্যন্তরে ঢুকে পড়ে। [1]

[1] فَوَسَطنَ শব্দের অর্থ হল মধ্যস্থলে ঢুকে পড়া। جَمعًا শব্দের অর্থ হল শত্রুসেনা। অর্থাৎ, সে সময় বা সেই অবস্থায় যখন আকাশ ধূলো-বালিতে ছেয়ে যায়, তখন এই অশ্বদল শত্রুসেনার মাঝে ঢুকে পড়ে আর ভীষণভাবে যুদ্ধ লড়ে।

তাফসীরে আহসানুল বায়ান
১০০ . আল-আদিয়াত
১০০:৬ اِنَّ الۡاِنۡسَانَ لِرَبِّهٖ لَكَنُوۡدٌ ۚ﴿۶﴾

নিশ্চয় মানুষ তার রবের প্রতি বড়ই অকৃতজ্ঞ। আল-বায়ান

বস্তুতঃ মানুষ তার রব-এর প্রতি বড়ই অকৃতজ্ঞ। তাইসিরুল

মানুষ অবশ্যই তার রবের প্রতি অকৃতজ্ঞ, মুজিবুর রহমান

Indeed mankind, to his Lord, is ungrateful. Sahih International

৬. নিশ্চয় মানুষ তার রবের প্রতি বড়ই অকৃতজ্ঞ(১)

(১) এত বড় শপথ করার পরে এখানে যে উদ্দেশ্যে শপথ করা হয়েছে তা বর্ণনা করা হয়েছে। শপথের মূলকথা হচ্ছে এটা বৰ্ণনা করা যে, মানুষ তার প্রভুর অকৃতজ্ঞতাই প্রকাশ করে থাকে। كنود বলতে এখানে মূলত বোঝানো হয়েছে যে, মানুষ তার রবের নেয়ামতের প্রতি বড়ই অকৃতজ্ঞ। হাসান বসরী বলেন, كنود এর অর্থ সে ব্যক্তি, যে বিপদ স্মরণ রাখে এবং নেয়ামত ভুলে যায়। [ইবন কাসীর]

তাফসীরে জাকারিয়া

৬। অবশ্যই মানুষ তার প্রতিপালকের প্রতি অকৃতজ্ঞ। [1]

[1] এটা হল কসমের জওয়াব। এখানে ‘মানুষ’ বলে উদ্দেশ্য হল কাফের (অবিশ্বাসী)। অর্থাৎ, সকল মানুষ উদ্দেশ্য নয়; (যেহেতু বিশ্বাসী এরূপ নয়।) كَنُود অর্থ হল, না-শোকর, অকৃতজ্ঞ।

তাফসীরে আহসানুল বায়ান
১০০ . আল-আদিয়াত
১০০:৭ وَ اِنَّهٗ عَلٰی ذٰلِكَ لَشَهِیۡدٌ ۚ﴿۷﴾

আর নিশ্চয় সে এর উপর (স্বয়ং) সাক্ষী হয়। আল-বায়ান

আর সে নিজেই (নিজের কাজ-কর্মের মাধ্যমে) এ বিষয়ের সাক্ষী। তাইসিরুল

এবং নিশ্চয়ই সে নিজেই এ বিষয়ের সাক্ষী। মুজিবুর রহমান

And indeed, he is to that a witness. Sahih International

৭. আর নিশ্চয় সে এ বিষয়ে সাক্ষী(১),

(১) এখানে ‘সে’ বলে বোঝানো হচ্ছে, মানুষ নিজেই এ বিষয়ে সাক্ষী। এ সাক্ষ্য নিজ মুখেই প্রকাশ করতে পারে, আবার কাজ-কর্ম ও অবস্থার মাধ্যমেও প্রকাশিত হতে পারে। এর আরেকটি অর্থ হতে পারে যে, আল্লাহ্ তা'আলা মানুষের এ অকৃতজ্ঞতার ব্যপারে সাক্ষী। [ইবন কাসীর]

তাফসীরে জাকারিয়া

৭। এবং নিশ্চয়ই সে নিজেই এ বিষয়ে সাক্ষী। [1]

[1] অর্থাৎ, মানুষ স্বয়ং নিজের অকৃতজ্ঞতার সাক্ষ্য দেয়। কেউ কেউ إنَّه (সে) সর্বনামের বিশেষ্য বা সাক্ষ্য-ক্রিয়ার কর্তা আল্লাহকে বুঝেছেন। কিন্তু ইমাম শাওকানী প্রথম অর্থকেই বলিষ্ঠ বলেছেন। কেননা, পরবর্তী সর্বনামের বিশেষ্য মানুষই। এ আয়াতেও মানুষ উদ্দেশ্য হওয়াটাই অধিক সঠিক।

তাফসীরে আহসানুল বায়ান
১০০ . আল-আদিয়াত
১০০:৮ وَ اِنَّهٗ لِحُبِّ الۡخَیۡرِ لَشَدِیۡدٌ ؕ﴿۸﴾

আর নিশ্চয় ধন-সম্পদের লোভে সে প্রবল। আল-বায়ান

আর ধন-সম্পদের প্রতি অবশ্যই সে খুবই আসক্ত। তাইসিরুল

এবং অবশ্যই সে ধন সম্পদের আসক্তিতে অত্যন্ত কঠিন। মুজিবুর রহমান

And indeed he is, in love of wealth, intense. Sahih International

৮. আর নিশ্চয় সে ধন-সম্পদের আসক্তিতে প্রবল(১)।

(১) خير এর শাব্দিক অর্থ মঙ্গল। এখানে ব্যাপক অর্থ ত্যাগ করে আরবের বাকপদ্ধতি অনুযায়ী এ আয়াত ধন-সম্পদকে خير বলে ব্যক্ত করা হয়েছে। যেমন, অন্য এক আয়াতে আছে (إِنْ تَرَكَ خَيْرًا) “যদি কোন সম্পদ ত্যাগ করে যায়”। [সূরা আল বাকারাহ: ১৮০] এ আয়াতটির অর্থও দুরকম হতে পারে। এক. সে সম্পদের আসক্তির কারণে প্রচণ্ড কৃপণ; দুই. সম্পদের প্রতি তার আসক্তি অত্যন্ত প্রবল। দ্বিতীয় অর্থটির মধ্যেই মূলত প্রথমটি চলে আসে; কেননা সম্পদের প্রতি প্রচণ্ড আসক্তিই কৃপণতার কারণ। [আদওয়াউল বায়ান]

তাফসীরে জাকারিয়া

৮। এবং অবশ্যই সে ধন-সম্পদের আসক্তিতে অত্যন্ত প্রবল। [1]

[1] خَير থেকে মাল-ধনকে বুঝানো হয়েছে। যেমন, আল্লাহর বাণী (إن تَرَكَ خَيرًا الوَصِيّة) সূরা বাক্বারাহ ১৮০নং আয়াতে ঐ শব্দ স্পষ্টভাবে মাল-ধনের অর্থেই ব্যবহূত হয়েছে। অর্থ হল, মানুষ ধন-সম্পদের ব্যাপারে অতি লালসা রাখে ও কৃপণতা বা বখীলী করে; যা মালের প্রতি মহব্বত ও আসক্তি রাখার অনিবার্য পরিণতি।

তাফসীরে আহসানুল বায়ান
১০০ . আল-আদিয়াত
১০০:৯ اَفَلَا یَعۡلَمُ اِذَا بُعۡثِرَ مَا فِی الۡقُبُوۡرِ ۙ﴿۹﴾

তবে কি সে জানে না যখন কবরে যা আছে তা উত্থিত হবে? আল-বায়ান

সে কি জানে না, কবরে যা আছে তা যখন উত্থিত হবে, তাইসিরুল

তবে কি সে সেই সম্পর্কে অবহিত নয় যে, কবরে যা আছে তা কখন উত্থিত হবে? মুজিবুর রহমান

But does he not know that when the contents of the graves are scattered Sahih International

৯. তবে কি সে জানে না যখন কবরে যা আছে তা উত্থিত হবে,

-

তাফসীরে জাকারিয়া

৯। তবে কি সে (তখনকার খবর) জানে না, যখন কবরে যা আছে, তা উত্থিত করা হবে? [1]

[1] بُعثِر শব্দের অর্থ হল, কবর থেকে মৃতব্যক্তিকে জীবিত করে উঠান হবে।

তাফসীরে আহসানুল বায়ান
১০০ . আল-আদিয়াত
১০০:১০ وَ حُصِّلَ مَا فِی الصُّدُوۡرِ ﴿ۙ۱۰﴾

আর অন্তরে যা আছে তা প্রকাশিত হবে। আল-বায়ান

আর অন্তরে যা (কিছু লুকানো) আছে তা প্রকাশ করা হবে, তাইসিরুল

এবং অন্তরে যা আছে তা প্রকাশ করা হবে? মুজিবুর রহমান

And that within the breasts is obtained, Sahih International

১০. আর অন্তরে যা আছে তা প্ৰকাশ করা হবে?(১)

(১) অর্থাৎ অন্তরের ভালো-মন্দ পৃথক করে প্রকাশ করে দেওয়া হবে। ফলে গোপনগুলো প্রকাশ হয়ে পড়বে; মানুষের কর্মফল তাদের চেহারায় ফুটে উঠবে। [সা’দী] এ-বক্তব্যটিই অন্যত্র আল্লাহ বলেছেন, “যেদিন গোপন রহস্য যাচাই বাছাই করা হবে।” [সূরা আত-তারিক: ৯] এ দু আয়াতে বলা হয়েছে আল্লাহ্ তা'আলা কবর থেকে উত্থিত করে, গোপন বিষয় প্রকাশ করার পর যে বিচার ও প্রতিদান প্ৰদান করা হবে, মানুষ কি তা জানে না? [মুয়াসসার]

তাফসীরে জাকারিয়া

১০। এবং অন্তরে যা আছে, তা প্রকাশ করা হবে। [1]

[1] حُصِّل এর মানে হল, অন্তরে যা কিছু গোপন আছে তা প্রকাশ করে দেওয়া হবে।

তাফসীরে আহসানুল বায়ান
১০০ . আল-আদিয়াত
১০০:১১ اِنَّ رَبَّهُمۡ بِهِمۡ یَوۡمَئِذٍ لَّخَبِیۡرٌ ﴿۱۱﴾

নিশ্চয় তোমার রব সেদিন তাদের ব্যাপারে সবিশেষ অবহিত। আল-বায়ান

নিঃসন্দেহে তাদের প্রতিপালক সেদিন তাদের সম্পর্কে পুরোপুরি অবহিত থাকবেন। তাইসিরুল

সেদিন তাদের কি ঘটবে, তাদের রাব্ব অবশ্যই তা সবিশেষ অবহিত। মুজিবুর রহমান

Indeed, their Lord with them, that Day, is [fully] Acquainted. Sahih International

১১. নিশ্চয় তাদের রব সেদিন তাদের ব্যাপারে সবিশেষ অবহিত।(১)

(১) অর্থাৎ তাদের রব্ব্‌ তাদের ব্যাপারে অবশ্যই যথেষ্ট অবহিত, তাদের কোন কাজই তার নিকট গোপন নয়। তাদের প্রকাশ্য-অপ্ৰকাশ্য বা গোপন সব কাজ-কর্মই তিনি জানেন। তিনি তাদেরকে এগুলোর উপযুক্ত প্রতিদানও দেবেন। আল্লাহ্ তা'আলা সমসবময়েই তাদের ব্যাপারে জানা সত্বেও এখানে শুধুমাত্র হাশরের দিন তাদের ব্যাপারে অবহিত হওয়ার কথা বলা হয়েছে। এ কারণে যে, এ-দিন তার জ্ঞানের মাধ্যমেই তিনি সকল গোপন প্রকাশ করে দেবেন, কাফেরদের শাস্তি দেবেন, কাজকর্মের প্রতিদান দেবেন। [সা’দী, ফাতহুল কাদীর, আদওয়াউল বায়ান]

তাফসীরে জাকারিয়া

১১। সেদিনে তাদের সম্পর্কে তাদের প্রতিপালক অবশ্যই সবিশেষ অবহিত।[1]

[1] অর্থাৎ, যে প্রভু তাকে কবর থেকে বের করবেন এবং তার অন্তরের রহস্য উদঘাটন করে দেবেন তাঁর ব্যাপারে প্রত্যেক ব্যক্তি জানতে পারে যে, তিনি কত খবর রাখেন? আর তাঁর নিকটে কোন কিছু গোপন থাকতে পারে না। সুতরাং তিনি প্রত্যেককে তার নিজ আমলানুযায়ী ভাল অথবা মন্দ প্রতিফল দেবেন। এটা যেন ঐ সমস্ত ব্যক্তিদের জন্য সতর্কবাণী, যারা আল্লাহর নিয়ামত দ্বারা উপকৃত তো হয়, কিন্তু তাঁর কৃতজ্ঞতা না করে অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে থাকে। অনুরূপ মাল-ধনের আসক্তিতে বন্দী হয়ে তার সেই হকসমূহ আদায় করে না, যা আল্লাহ অন্যের প্রাপ্য হিসাবে নির্ধারণ করে রেখেছেন।

তাফসীরে আহসানুল বায়ান
১০১ . আল-কারি'আ
১০১:১ اَلۡقَارِعَۃُ ۙ﴿۱﴾

মহাভীতিপ্রদ শব্দ। আল-বায়ান

মহা বিপদ তাইসিরুল

মহা প্রলয়। মুজিবুর রহমান

The Striking Calamity - Sahih International

১. ভীতিপ্ৰদ মহা বিপদ(১)

(১) কুরআনের মূল শব্দ হচ্ছে “কারি'আহ” এর শাব্দিক অর্থ হচ্ছে, মহাবিপদ। কারা'আ মানে কোন জিনিসকে কোন জিনিসের ওপর এমন জোরে মারা যার ফলে তা থেকে প্রচণ্ড আওয়াজ হয়। এই শাব্দিক অর্থের সাথে সামঞ্জস্য রেখে ভয়াবহ দুৰ্ঘটনা ও বড় রকমের মারাত্মক বিপদের ক্ষেত্রে “কারি'আহ” শব্দ বলা হয়ে থাকে। [মুজামুল ওয়াসীত] এখানে “আল-কারি'আহ” শব্দটি কিয়ামতের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে। আবার সূরা আল-হাক্কায় কিয়ামতকে এই শব্দটি দিয়েই চিহ্নিত করা হয়েছে। [আয়াত: ৪] সুতরাং আল-কারি'আহ শব্দটি কিয়ামতের একটি নাম। যেমনিভাবে আল-হাক্কাহ, আত-ত্বাম্মাহ, আস-সাখখাহ, আল-গাশিয়াহ, ইত্যাদিও কিয়ামতের নাম। [আদওয়াউল বায়ান]

তাফসীরে জাকারিয়া

১। ঠক্‌ঠক্‌কারী (মহাপ্রলয়)। [1]

[1] এটাও কিয়ামতের নামাবলীর অন্যতম। যেমন এর পূর্বে কিয়ামতের বিভিন্ন নাম উল্লিখিত হয়েছে। উদাহরণ স্বরূপঃ الحاقَّة (হা-ক্ক্বাহ), الطَّامَّة (মহাসংকট), الصَّاخَّة (ধ্বংস-ধ্বনি), الغَاشِيَة (সমাচ্ছন্নকারী), السَّاعَة (মহাকাল), الوَاقِعَة (সংঘটন) প্রভৃতি। القَارِعَة (ঠক্‌ঠক্‌কারী) এ জন্য বলা হয়েছে যে, কিয়ামত নিজ ভয়াবহতায় মানুষের হৃদয়কে জাগ্রত করে তুলবে এবং আল্লাহর দুশমনদেরকে আযাব সম্পর্কে অবহিত করবে। যেমন দরজায় করাঘাতকারী ঠক্‌ঠক্ শব্দ করে গৃহবাসীকে সতর্ক করে থাকে।

তাফসীরে আহসানুল বায়ান
১০১ . আল-কারি'আ
১০১:২ مَا الۡقَارِعَۃُ ۚ﴿۲﴾

মহাভীতিপ্রদ শব্দ কী? আল-বায়ান

কী সেই মহা বিপদ? তাইসিরুল

মহা প্রলয় কী? মুজিবুর রহমান

What is the Striking Calamity? Sahih International

২. ভীতিপ্ৰদ মহা বিপদ কী?

-

তাফসীরে জাকারিয়া

২। ঠক্‌ঠক্‌কারী (মহাপ্রলয়) কি?

-

তাফসীরে আহসানুল বায়ান
১০১ . আল-কারি'আ
১০১:৩ وَ مَاۤ اَدۡرٰىكَ مَا الۡقَارِعَۃُ ؕ﴿۳﴾

তোমাকে কিসে জানাবে মহা ভীতিপ্রদ শব্দ কী? আল-বায়ান

মহা বিপদ সম্পর্কে তুমি কী জান? তাইসিরুল

মহা প্রলয় সম্বন্ধে তুমি কী জান? মুজিবুর রহমান

And what can make you know what is the Striking Calamity? Sahih International

৩. আর ভীতিপ্ৰদ মহা বিপদ সম্পর্কে আপনাকে কিসে জানাবে?

-

তাফসীরে জাকারিয়া

৩। কিসে তোমাকে জানাল, ঠক্‌ঠক্‌কারী (মহাপ্রলয়) কি?

-

তাফসীরে আহসানুল বায়ান
দেখানো হচ্ছেঃ ৬১৫১ থেকে ৬১৬০ পর্যন্ত, সর্বমোট ৬২৩৬ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে পাতা নাম্বারঃ « আগের পাতা 1 2 3 4 · · · 613 614 615 616 617 · · · 621 622 623 624 পরের পাতা »